× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পরীক্ষার প্রবেশপত্র পেলো গাধা!

ষোলো আনা

ষোলো আনা ডেস্ক
৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার

সার্ভিস সিলেকশন পরীক্ষার জন্য যখন শিক্ষার্থীরা পড়ার টেবিলে পার করছে সিংহভাগ সময়। ঠিক তখন কর্মকর্তারা ব্যস্ত প্রবেশপত্র তৈরিতে। কিন্তু সেই শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রের মাঝ থেকে বেরিয়ে এলো একটি গাধার প্রবেশপত্র। শুধু তাই নয় প্রবেশপত্রে রয়েছে গাধার ছবিও। নাম ‘কাছুর খার’। কাছুর খার হচ্ছে গাধার একটি জাত। এই জাতের গাধার শরীরের রঙ হয় ধূসর। এই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাসির রোলে পরিণত হয় বিষয়টি।
হাসির পারদ বাড়ছে সঙ্গে বাড়ছে কর্মকর্তাদের অপমান।

এই অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে ভারত শাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে। জম্মু-কাশ্মীরে বোর্ড পরীক্ষার সিস্টেম যে কতটা দুর্বল তা এই ঘটনার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। এই ঘটনার জন্ম দিয়েছেন রশিদ ভাট নামের এক ব্যক্তি।

রশিদ ভাট বলেন, বোর্ড পরীক্ষার সিস্টেম যে কতটা দুর্বল সেটা মানুষের চোখে আঙুল দিয়ে দেখাতে পেরে আমি গর্বিত। বার্তা সংস্থা পিটিআইকে দেয়া সেই সাক্ষাৎকারে রশিদ ভাট আরো বলেন, বোর্ডকর্তারা কাজের ব্যাপারে অত্যন্ত উদাসীন। আগের বছর পরীক্ষা দেয়ার সময় আমার প্রবেশপত্রে যুক্ত হয়েছিল আরেকজনের ছবি। এই কারণে পরীক্ষা দেয়া হয়নি আমার। মনের ক্ষোভেই আমি এই কাজ করি। কিন্তু আমি নিজেও ভাবিনি এই আবেদন, প্রবেশপত্র হয়ে আসবে। তাহলে আপনারাই বিবেচনা করুণ, সব তথ্য ভুল হওয়ার পরেও তারা কোনো প্রকার নিরীক্ষা ছাড়াই প্রবেশপত্র দিয়ে দেয়। এখানকার তথ্যে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর আলাদা আলাদা দুই শিক্ষার্থীর। নাম, স্বাক্ষর, জন্ম তারিখ সব তথ্য ভুল। এমনকি মানুষের স্থানে একটা গাধার ছবি থাকা সত্ত্বেও তারা প্রবেশপত্রের ছাড়পত্র দিলো। সবার মতো আমি নিজেও অবাক।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর