× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সাতক্ষীরা-৪ আসনে জগলুল হায়দারকে নৌকার মাঝি হিসেবে চায় এলাকাবাসী

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) নভেম্বর ১৪, ২০১৮, বুধবার, ৩:৩২ পূর্বাহ্ন

সাতক্ষীরা-৪ আসনে জগলুল হায়দারকে আবারো নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে কালীগঞ্জ-শ্যামনগরের মানুষ। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়েৱ জনকল্যাণমূলক, ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড ও সাধারণ জীবনযাপনের কারণে সকলের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠেছেন আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য।

শ্যামনগর ও কালিগঞ্জ (আংশিক) উপজেলা নিয়ে সাতক্ষীরা-৪ আসন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনই তার প্রথম নির্বাচন। প্রথমবারই তিনি বাজিমাত করেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে নির্বাচনী এলাকায় ব্যতিক্রমধর্মী সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ ও ব্যাপক উন্নয়ন করে সাধারণ মানুষের মন জয় করে নেন। দেখা যায়, কখনো তিনি লুঙ্গি পরে সাধারণের বেশে ঘুরছেন মানুষের বাড়ি বাড়ি। অস্বচ্ছল হতদরিদ্র সংসারে ঢুকে মানুষের জীবনযাপন সম্পর্কে খোঁজ করেন।
তাদের সঙ্গে কখনো দুপুরে কিংবা রাতে একসঙ্গে বসে খাবার খান। অসহায় মানুষের খোঁজ পেলে যথাসাধ্য সাহায্য-সহযোগিতা করেন। এসব কারণে ভোটের আগে মানুষের মুখে মুখে জগলুল হায়দারেরই নাম।

জানা গেছে, নির্বাচনী এলাকায় প্রায় ৩০০ উঠান বৈঠক করে জন সাধারনের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেন। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রচার করে যাচ্ছেন।  তার উদ্যোগে দুই উপজেলার ২০টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের স্থায়ী অফিস করা হয়েছে। তিনি শ্যামনগর ও কালিগঞ্জে (আংশিক) ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। রাস্তাঘাট, বাজার, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ, কালভার্ট, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, মসজিদ, মন্দির, কারিগরি প্রতিষ্ঠান, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ইত্যাদি এমন কোন সেক্টর ও গ্রাম নেই যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। তার আমলেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অবহেলিত এই দুই উপজেলার চিত্র পাল্টে গেছে।
নির্বাচনী প্রতিটি পথসভা, গণসংযোগ, জনসভাতেই জনতার ঢল নামে। প্রতিটি সভায় নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবারো দেশের প্রধানমন্ত্রী করার জন্য আবেদন জানাচ্ছেন। জগলুল হায়দারের এসব ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড  সারা দেশেই ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। তার এসব কর্মকাণ্ডে দলের সুনাম বৃদ্ধি করেছে। আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়েও তাকে ঘিরে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে বলে জানা গেছে। জগলুল হায়দার বলেন, অসহায়, গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে সবসময় থাকার চেষ্টা করি। জনপ্রতিনিধি হলেই যে জনগণ থেকে দূরে সরে যেতে হবে তা নয়, আমি সাধারণের মতো জীবনযাপনে অভ্যস্থ এবং মানুষের পাশে থাকতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর