× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

১৮ ভাষায় গাইতে পারেন যে গায়িকা

বিনোদন

গ্রন্থনা : বিনোদন বিভাগ
১৫ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার

উপমহাদেশের বরেণ্য সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা। তার কণ্ঠে অসংখ্য গান শ্রোতাপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশে রুনা লায়লা ক্যারিয়ারের শুরুতেই সফলতা তুলে নেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের গায়িকা হিসেবে কাজ শুরু করেন। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতীয় এবং পাকিস্তানি চলচ্চিত্রের অনেক গানে তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন। রুনা লায়লা বাংলা, উর্দু, পাঞ্জাবি, হিন্দি, সিন্ধি, গুজরাটি, বেলুচি, পশতু, ফার্সি, আরবি, মালয়, নেপালি, জাপানি, স্প্যানিশ, ফরাসি, লাতিন ও ইংরেজি ভাষাসহ মোট ১৮টি ভাষায় ১০ হাজারেরও বেশি গান করেছেন। ১৯৬৬ সালে রুনা লায়লা উর্দু ভাষার ‘হাম দোনো’ চলচ্চিত্রে ‘উনকি নাজরো সে মোহাব্বত’ শীর্ষক গান গেয়ে আলোচনায় আসেন। ষাটের দশকে তিনি নিয়মিত পাকিস্তান টেলিভিশনে পরিবেশনা করতে থাকেন।
১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ সালে তিনি জিয়া মহিউদ্দিন শো-তে গান পরিবেশন করতেন এবং সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে বাংলা চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেয়া শুরু করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি কলকাতায় ‘সাধের লাউ’ গানের রেকর্ড করেন। একই বছর মুম্বইয়ে তিনি প্রথমবারের মতো কনসার্টে সংগীত পরিবেশন করেন। এ সময়ে দিল্লিতে তার পরিচালক জয়দেবের সঙ্গে পরিচয় হয়, যিনি তাকে বলিউড চলচ্চিত্রে এবং দূরদর্শনের উদ্বোধনী আয়োজনে গান পরিবেশনের সুযোগ করে দেন। ‘এক সে বাড়কার এক’ চলচ্চিত্রের শীর্ষ গানের মাধ্যমে তিনি সংগীত পরিচালক কল্যাণজি-আনন্দজির সঙ্গে প্রথম কাজ করেন। এই গানের রেকর্ডিংয়ের সময় প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী লতা মুঙ্গেশকর তাকে আশীর্বাদ করেন। রুনা লায়লা ‘ও মেরা বাবু ছেল ছাবিলা‘ ও ‘দামা দম মাস্ত কালান্দার’ গান দিয়ে ভারতজুড়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর