একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনয়নের আবেদন ক্রয় করেছেন ২৩ জন প্রার্থী। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ১৬ জন ও বিএনপির ৭ জন। গতকাল দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার সভায় অংশগ্রহণ করেছেন এ আসনের ১৬ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী। দলীয় সূত্র জানায়, ১৯৭৩ সালের পর থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে এ আসনে কেউ এমপি হতে পারেননি। তবে ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শরিকদল জাতীয় পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে দু’বারই এখানে জয়লাভ করেছেন। আগামী নির্বাচনে এখানকার আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে লড়ছেন তিনি। আর এ লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন পেতে আবেদনপত্র জমা দিয়েছেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নাজমুল হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক-১ উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম শিউলি আজাদ, যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ রহমান, সাবেক সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আবদুল হালিম, সাবেক সম্পাদক রফিক উদ্দিন ঠাকুর, ধানমণ্ডি আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. কামাল আহমেদ দুলাল, সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক মহিলা এমপি অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী, বেসরকারি শিক্ষক কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান আনসারী প্রমুখ।
, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি মঈন উদ্দিন মইন, সদস্য মো. মজিবুর রহমান, শহীদ বুদ্ধিজীবী সৈয়দ আকবর হোসেন বকুল মিয়ার ছেলে অ্যাডভোকেট সৈয়দ তানবির হোসেন কাউসার, আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মো. ছফি উল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক-১ মো. হানিফ মুন্সি, সরাইল উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন মন্তুু ও মো. জালাল মিয়া। অপরদিকে বিএনপির মনোনয়ন প্রাপ্তির আবেদনপত্র ক্রয় করেছেন সাবেক এমপি ও প্রতিমন্ত্রী খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন, আশুগঞ্জ বিএনপির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ মোহাম্মদ শামীম ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি এসএন তরুণ দে।।