× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নারায়ণগঞ্জে শিল্প মালিকের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
১৫ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় ক্রোনী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএইচ আসলাম সানীর বিরুদ্ধে এক পরিবারের সাড়ে ১০ শতাংশ জমি দখল করে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে এ অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন ফতুল্লার এনায়েতনগর, শাসনগাঁওয়ের বাসিন্দা মো. সোলেমান দেওয়ান।
ওই সময় তার সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন, তার পিতা সুরুজ দেওয়ান, ফুপা আবদুল গনি, জেঠা মো. ওলি দেওয়ান ও বড়ভাই মহসিন দেওয়ান।
সংবাদ সম্মেলনে সোলেমান দেওয়ান অভিযোগ করে বলেন, ১৯৪৪ সালের ২২শে জুলাই তার দাদা মরহুম বাদশা মিয়া দেওয়ান পূর্ব-পুরুষ সূত্রে ঢাকা মুন্সীগঞ্জ রাস্তার পাশে অবস্থিত ওই জমির মালিক হন। তার পর থেকেই তারা সপরিবারে সেখানে বসবাস করে আসছেন।
পরবর্তীতে ২০১৩ সালে আমাদের পার্শ্ববর্তী কিছু জমি ক্রয় করেন ক্রোনী গ্রুপের মালিক আসলাম সানি। সে সময় আমরা আমাদের জমি চিহ্নিত করে বাঁশের বেড়া দিলেও তার লোকজন সে বেড়া ভেঙে দেয়। এ ঘটনায় আমরা কয়েক দফায় ফতুল্লা থানা ও আদালতে কয়েকটি মামলাও দায়ের করি। এসব কিছুর পরেও আসলাম সানী ধারাবাহিকভাবে তার তৎপরতা চালিয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মোহাম্মদ আলীর মধ্যস্থতায় এই দ্বন্দ্ব মীমাংসা করার চেষ্টা করা হলেও আসলাম সানী তা উপেক্ষা করে সন্ত্রাসী দিয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়। এরপর চারবছর কেটে গেলেও আমরা আমাদের জমির দখল ফিরে পাইনি। তাই বর্তমানে জমির দখল ফিরে পেতে প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।
জমি বেদখল হয়ে যাওয়ার পর দীর্ঘ ৪ বছর কেটে গেলেও কেন আদালতে উচ্ছেদ মামলা করেননি এমন প্রশ্নের জবাবে সোলেমান দেওয়ান বলেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আমাদের ধৈর্য ধরতে বলেছেন তাই করিনি।
অভিযোগ অস্বীকার করে আসলাম সানী সাংবাদিকদের বলেন, জমিটি আমার ক্রয় করা।
জমিটি ক্রয়ের পর আমার নামে নামজারি হয়। যদি কোনো সমস্যা থাকতো তাহলে যারা এখন অভিযোগ করছেন তারা কেন আদালতে গেলেন না।
এ বিষয়ে সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ আলী বলেন, আমরা সামাজিকভাবে একটি সালিশ করেছি। কোনো পক্ষ সালিশ না মানলে সে আদালতে যেতে পারে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর