× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ময়মনসিংহ-৯ /মনোনয়ন যুদ্ধে চাচা-ভাতিজা ও সহোদর

বাংলারজমিন

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
১৬ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার

ময়মনসিংহ-৯ নান্দাইল আসনে বিএনপি’র দলীয় কার্যালয় থেকে পাঁচজন মনোনয়ন ফরম ক্রয় করেছেন।  এদের মধ্যে রয়েছেন চাচা-ভাতিজা ও আপন সহোদর। মঙ্গলবার পর্যন্ত ময়মনসিংহ জেলা উত্তর বিএনপি’র আহ্বায়ক বীরমুক্তিযোদ্ধা খুররম খাঁন চৌধুরী ও তার ভাতিজা লন্ডন প্রবাসী ইয়াসের খাঁন চৌধুরী, সৌদি আরব বিএনপি’র পূর্বাঞ্চল কমিটির সভাপতি আকম রফিকুল ইসলাম রফিক, তার সহোদর নান্দাইল বিএনপি নেতা এএফএম আজিজুল ইসলাম পিকুল ও মালয়েশিয়া বিএনপি’র প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক ও ময়মনসিংহ বিভাগীয়  ফোরাম মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি এমডি মামুন বিন আব্দুল মান্নান মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে খুররম খাঁন চৌধুরী ও ইয়াসের খাঁন চৌধুরী হলেন চাচা-ভাতিজা। আর রফিকুল ইসলাম রফিক ও আজিজুল ইসলাম পিকুল হলেন সহোদর। গাঙ্গাইল ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান গাঙ্গাইল ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম  বলেন, রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিনকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে বিএনপির তরফে মনোনয়ন দেয়ায় বিরোধিতা করেন খুররম খান ও তার ভাতিজার অনুসারী নেতাকর্মীরা। ফলে নির্বাচনে পরাজিত হন তিনি। ওই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ। দুই পরিবারের কাউকে মনোনয়ন দেয়া হলে একজন আরেকজনের বিরোধিতা করবেন।
ফলে ভোটের ফলাফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। তাই ক্লিন ইমেজের কোন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়া হলে আসনটি পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে। সেক্ষেত্রে পূর্ব নান্দাইলবাসী হিসেবে ভোটের রাজনীতিতে সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন মামুন বিন আবদুল মান্নান। এদিকে ৫ প্রার্থী  মনোনয়নের জন্য স্ব স্ব অবস্থান থেকে জোর লবিং করছেন। সবাই মনোনয়ন পাবেন বলে দাবি করছেন তাদের অনুসারী কর্মীরা।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর