× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ওয়ানডের টিকিট নিয়ে ‘কানামাছি’

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
১০ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার

বাংলাদেশের ওয়ানডে সিরিজ এলেই দর্শকদের উপচেপড়া ভিড়। ব্যাংক, অনলাইন ও বিসিবি’র টিকিট বুথে খুব একটা ভরসা রাখা যায় না। কারণ এই তিন জায়গাতেই চলে টিকিট নিয়ে ‘কানামাছি খেলা’। তাই পরিচিত আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে টিকিট পাওয়া যেতে পারে- এমন সবার কাছে চলতে থাকে সন্ধান। এমনকি নিয়মিত দেশের বিভিন্ন স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে আসাদের কাছে থাকে কলোবাজারিদের ফোন নম্বর। ব্যাস কেউ বা সৌজন্য টিকিট পাচ্ছেন তাদের আর পায় কে! আর যারা পাচ্ছেন না তাদের শেষ ভরসা সেই কলোবাজারিরাই। দ্বিগুণ এমনকি চারগুণ টাকাতেও টিকিট কিনতে হয় সাধারণ দর্শকদের। এ নিয়ে তাদের আফসোসেরও শেষ নেই।
গতকাল বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ওয়ানডে ম্যাচেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আগের দিন রাত থেকেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ভিড়। যা অব্যাহত থাকলো গতকাল দুপুরে ম্যাচ শুরু হওয়ার পরও। সেই সঙ্গে টিকিট নিয়ে হয়রানির প্রমাণও মিলতে শুরু করলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। ইউসুফ আল হাসান নামের এক ক্রিকেটপ্রেমী টিকিট নিয়ে মাঠে আসার আগেই নিজের ওয়ালে লিখলেন- ‘টিকিট নামের সোনার হরিণ হাতে পেলাম ৩০০ টাকার টা ১০০০ টাকায়!’
টেস্টে মাঠে দর্শক খুব একটা আসেন না। যা আসেন তারা একেবারেই ক্রিকেট পাগল। আবার এদের অনেকেই টিকিট কিনেন না, পেয়ে যান সৌজন্য। তবে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে এই চিত্র ভিন্ন। দর্শকদের জন্য অনলাইন, ব্যাংক ও বুথে টিকিট পর্যাপ্ত থাকার কথা থাকলেও সেটি কতটা পর্যাপ্ত তা নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই! আবার এখানে লাইন দিয়ে টিকিট কেনা ভদ্রলোকের জন্য প্রায় অসম্ভব। কারণ ব্যাংক ও বুথের সামনে এলাকার ছিঁচকে সন্ত্রাসী, দলীয় ক্যাডারদের ভিড়। তারা কিছু সময়ের জন্য হয়ে যান টিকিট ব্যবসায়ী। অনেক সূত্রে জানা গেছে সুদে টাকা এনেও তারা টিকিট কিনে বিক্রি করেন চড়া দামে। আর এজন্য টিকিট লাইনে নিজের পরিবারের মহিলা ও শিশুদেরও দাঁড় করিয়ে দেন যেন বেশি বেশি টিকিট পাওয়া যায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর