× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রতীক পেয়েই প্রচারণায় প্রার্থীরা

বাংলারজমিন

ফেনী প্রতিনিধি
১১ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার

ফেনীতে ব্যান্ড বাজিয়ে সহস্রাধিক লোকজনসহ রঙিন নৌকার রেপ্লিকা নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যেয়ে নির্ধারিত দলীয় প্রতীক সংগ্রহ করেছেন ফেনী-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী। সোমবার দুপুরে ফেনী জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজ্জামান প্রার্থীর হাতে দলীয় নির্ধারিত নৌকা প্রতীকের একটি কাগজ তুলে দেন। এদিন সকাল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যেয়ে প্রতীক সংগ্রহ করেন ফেনী-১ বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা মুন্সী রফিকুল আলম মজনু, মহাজোটের প্রার্থী জাসদের নৌকা প্রতীকের শিরীন আখতার, ফেনী-২ আসনের বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নাল আবদীন, ফেনী-৩ আসনের মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের লে. জে (অব) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, বিএনপির ধানের শীষের আকবর হোসেনসহ ২৩ প্রার্থী।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনে বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দলের বৈধ ১৫ জন প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. কামরুজ্জামান সেলিম। গতকাল বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অধিকাংশ প্রার্থীদের উপস্থিতিতে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।  ঠাকুরগাঁও-১ আসনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ধানের শীষ, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য রমেশ চন্দ্র সেনকে নৌকা, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আবদুল জব্বারকে হাতপাখা, ইসলামী ঐক্যজোটের রফিকুল ইসলামকে মিনার, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দবিরুল ইসলামকে নৌকা, বিএনপি থেকে জামায়াত নেতা আবদুল হাকিমকে ধানের শীষ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রেজাউল করিমকে হাতপাখা, জাকের পার্টির প্রার্থী সামসুজ্জোহাকে গোলাপ ফুল এবং ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মহাজোট থেকে ওয়ার্কার্স পার্টির ইয়াসিন আলীকে নৌকা, বিএনপির প্রার্থী জাহিদুর রহমানকে ধানের শীষ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদকে লাঙ্গল, কমিউনিস্ট পার্টির প্রভাত সমীর শাহজাহান আলমকে কাস্তে, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইমদাদুল হককে মোটরগাড়ি (কার), এনপিপির শফি আল আসাদকে আম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী নাজিম উদ্দিনকে হাতপাখা প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে প্রচারণা শুরু করেছে প্রার্থীরা। গতকাল সোমবার সকাল থেকে রাজশাহীর ৬টি আসনে নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীরা প্রচারণায় নেমেছেন। বিশেষ করে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীরা প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার সাটাতে থাকেন।
সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক ও মোড় মহাজোট সমর্থিত প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশার ফেস্টুনের দখলে চলে যায়। ধানের শীষের প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনুর ফেস্টুনের চেয়ে পোস্টার বেশি চোখে পড়েছে। তার নির্বাচনী সামগ্রীতে যেকোনো স্থানে সহজে সাটানো যায় এমন পোস্টার সাইজ ফেস্টুন প্রাধান্য পেয়েছে। দুপুর পর্যন্ত রাজশাহী-২ (সদর) আসনে সাবেক এমপি ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তার পক্ষে দলীয় নেতাকর্মীরা পোস্টার, ফেস্টুন সাটানোর দায়িত্ব পালন করছেন। অপরদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী মহাজোট সমর্থিত বর্তমান এমপি ফজলে হোসেন বাদশার পক্ষে নগরজুড়ে চলছে ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার সাটানোর কাজ। এই আসনে সিপিবি’র এনামুল হক ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ফয়সাল হোসেন ভোটের লড়াইয়ে আছেন। রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যানার, ফেস্টুনও ছড়িয়ে পড়েছে নির্বাচনী এলাকায়। থেমে নেয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ব্যারিষ্টার আমিনুল হকের ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার সাটানোর কাজও। রাজশাহী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি আয়েন উদ্দিন ও বিএনপির প্রার্থী শফিকুল হক মিলনের ব্যানার পোস্টার সাটাতে শুরু করেছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সিরাজগঞ্জের ছয়টি সংসদীয় আসনের ৩১ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কামরুন নাহার সিদ্দীকা প্রার্থী ও তার সমর্থকদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ পত্র তুলে দেন।
সিরাজগঞ্জের ছয়টি সংসদীয় আসনে মহাজোটের ছয়জনের মধ্যে নৌকা, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ছয়জনের মধ্যে ধানের শীষ ও ইসলামী আন্দোলনের ছয়জনের মধ্যে হাতপাখাসহ মোট ৩১জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়।
চাঁপাই নবাবগঞ্জ প্রতিনিধি: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁপাই নবাবগঞ্জের তিনটি সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। গতকাল সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে প্রার্থী ও তাদের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রতীক বরাদ্দ করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা এ জেড এম নূরুল হক। এর পর থেকেই আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা। জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে পোস্টার ও ফেস্টুন। চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলার তিনটি আসনে ১৩ জন প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। চাঁপাই নবাবগঞ্জ ১ (শিবগঞ্জ) আসনে ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (নৌকা), অধ্যাপক শাহজাহান মিয়া (ধানের শীষ), নুরুল ইসলাম জেন্টু (টেলিভিশন) ও মনিরুল ইসলাম (হাতপাখা), চাঁপাই নবাবগঞ্জ ২ (নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট) আসনে মুহাঃ জিয়াউর রহমান (নৌকা), আমিনুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও ইব্রাহিম খলিল (হাতপাখা) এবং  চাঁপাই নবাবগঞ্জ ৩ (সদর) আসনে আবদুল ওদুদ (নৌকা), হারুনুর রশিদ (ধানের শীষ), জামায়াত নেতা স্বতন্ত্র নূরুল ইসলাম বুলবুল (আপেল), কামরুজ্জামান খান (টেলিভিশন), আবদুল কাদের (হাতপাখা) ও বাবলু হোসেনকে (গোলাপ ফুল) প্রতীক পেয়েছেন। এদিকে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই শহরের বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে প্রার্থীদের পোস্টার। দলের নেতাকর্মীরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন প্রচার কার্যক্রমে।
পটুয়াখালী প্রতিনিধি:  পটুয়াখালী জেলার চারটি আসনের ২০ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গতকাল ১০ই ডিসেম্বর সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসক দরবার হলে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেন। এ সময় প্রার্থী ও তাদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১১১ পটুয়াখালী-১ (সদর-মির্জাগঞ্জ-দুমকি) আসনে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া (নৌকা), বিএনপির আলতাফ হোসেন চৌধুরী (ধানের শীষ), কমিউনিস্ট পার্টির আবদুল মোতালেব মোল্লা (কাস্তে), ইসলামী আন্দোলনের আলতাফুর রহমান (হাতপাখা), জাকের পার্টির মো. আবদুর রশিদ (গোলাপ ফুল) ও এনপিপির সুমন সন্ন্যামতকে (আম) প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে আওয়ামী লীগের আ.স.ম ফিরোজ (নৌকা), বিএনপির সালমা আলম (ধানের শীষ), ইসলামী আন্দোলনের মো. নজরুল ইসলাম (হাতপাখা) ও কমিউনিস্ট পার্টির মো. সাহাবুদ্দিন (কাস্তে) প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগের এস.এম শাহজাদা (নৌকা), বিএনপির গোলাম মাওলা রনি (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির মো. সাইফুল ইসলাম (লাঙ্গল) ও ইসলামী আন্দোলনের  কামাল খাঁন (হাতপাখা) প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।
পিরোজপুর থেকে সংবাদদাতা: মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর জেলার ৩টি আসনে বৈধ ১৮ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে পিরোজপুর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন এ প্রতিক বরাদ্দ দেন।
পিরোজপুর-১: (পিরোজপুর সদর-নাজিরপুর-নেছারাবাদ) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শ ম রেজাউল করিম (নৌকা প্রতীক), বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম বিন সাঈদী (ধানের শীষ প্রতীক), বাম গণতান্ত্রিক জোট প্রার্থী সিপিবি নেতা ডা. তপন বসু (কাস্তে প্রতীক), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হাফেজ মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ (হাতপাখা প্রতীক), জাতীয় পার্টি (এরশাদ) মো. নজরুল ইসলাম (লাঙ্গল প্রতীক) ও মেহেদী হাসান রনি (এনপিপি)।
পিরোজপুর-২: (ইন্দরকানী-ভাণ্ডারিয়া-কাউখালী) আসনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টি (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (বাইসাইকেল প্রতীক), বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় প্রার্থী লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমান (ধানের শীষ প্রতীক), বাম গণতান্ত্রিক জোটের সিপিবি নেতা আব্দুল হামিদ হাওলাদার (সিপিবি প্রতীক), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ (হাতপাখা প্রতীক) ও রেজাউল করিম গাজী (বিএনএফ)। পিরোজপুর-৩: (মঠবাড়িয়া) আসনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টি (এরশাদ)-এর কেন্দ্রীয় নেতা ডা. রুস্তম আলী ফরাজি (লাঙ্গল প্রতীক), বিএনপি দলীয় প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমীন দুলাল, (ধানের শীষ)।
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে:  প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই রংপুরে মাইকে প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা। গতকাল সকাল ১০টা থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ নেয়ার জন্য রংপুর জেলার ৬ আসনের প্রার্থীরা তাদের সমর্থক নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ভিড় করেন। এ সময় ওই এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। যেন এক উৎসবের আমেজ। বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা তাদের প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে আবেগে উচ্ছ্বসিত হয়ে বের হয়ে আসেন কার্যালয় থেকে। এরপর প্রচারণায় নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। রংপুরের ৬ সংসদীয় আসনে বেলা ২টার পর থেকেই প্রার্থীরা তাদের ব্যানার পোস্টার ঝুলিয়েছেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে। সেই সঙ্গে মাইকিং  চলছে সমান তালে। প্রতীক পাওয়ার পরপর ফেসবুকে পোস্টারের ছবি ছড়িয়ে জোর প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা। গতকাল সকালে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা এনামুল হাবীব একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৬ সংসদীয় আসনে অংশগ্রহণ করা প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করেন। রংপুর-১ গঙ্গাচড়া আসনে মসিউর রহমান রাঙ্গা এমপি (লাঙ্গল), আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলু (মোটরগাড়ি) স্বতন্ত্র প্রার্থী সিএম সাদিক (সিংহ), এনপিপির ইসা মোহাম্মদ সবুজ (আম), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মোক্তার হোসেন (হাতপাখা), জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী নাগরিক ঐক্যের মো. শাহ রহমত উল্যাহ (ধানের শীষ)। রংপুর-২ (বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক (নৌকা), জাতীয় পার্টির আসাদুজ্জামান চৌধুরী সাবলু (লাঙ্গল), জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিসুল ইসলাম মণ্ডল (সিংহ), বিএনপির মোহাম্মদ আলী সরকার (ধানের শীষ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আশরাফ আলী (হাতপাখা), জাকের পার্টির মো. আশরাফ উজ জামান (গোলাপ ফুল), এনপিপির ওয়াসিম আহমেদ (আম), বিএনএফের মো. জিল্লুর রহমান (টেলিভিশন), বিকল্পধারার মো. হারুন-অর-রশিদ (কুলা), জাসদের শ্রী কুমারেশ চন্দ্র রায় (মশাল)। রংপুর-৩ সদর আসনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (লাঙ্গল), প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল-পিডিপির সাব্বির আহমেদ (বাঘ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আমিরুজ্জামান (হাতপাখা), এনপিপির মো. শামসুল হক (আম), খেলাফত মজলিসের মো. তৌহিদুর রহমান মণ্ডল (দেওয়াল ঘড়ি), জাকের পার্টির মো. আলমগীর হোসেন আলম (গোলাপ ফুল), বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আনোয়ার হোসেন বাবলু (কোদাল), জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী পিপলস পার্টির রিটা রহমান (ধানের শীষ), জাসদের সাখাওয়াত রাঙ্গা (মশাল)। রংপুর-৪ (পীরগাছা-কাউনিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের টিপু মুন্সি এমপি (নৌকা), বিএনপির মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল (লাঙ্গল) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. বদিউজ্জামান (হাতপাখা), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল বাসদের মো. সাদেক আলী (মই), জাকের পার্টির লায়লা আঞ্জুমান আরা বেগম  (গোলাপ ফুল)। রংপুর-৫ মিঠাপুকুর আসনে আওয়ামী লীগের এইচএন আশিকুর রহমান এমপি (নৌকা), জাতীয় পার্টির এসএম ফখর-উজ-জামান (লাঙ্গল), জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর গোলাম রব্বানী (ধানের শীষ), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল বাসদের মমিনুল ইসলাম (মই), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. শফিউল আলম ভোলা মণ্ডল (হাতপাখা), জাকের পার্টির মো. শামীম মিয়া (গোলাপ ফুল)। রংপুর-৬ পীরগঞ্জ আসনে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী (আওয়ামী লীগ), বিএনপির সাইফুল ইসলাম (ধানের শীষ), বিএনএফের এজিএম মাসুদ সরকার মজনু (টেলিভিশন), বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির মো. কামরুজ্জামান (কাস্তে), এনপিপির  মো. হুমায়ুন ইজাজ (আম) এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. বেলাল হোসেন (হাতপাখা)।
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে: জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাজীপুরের ৫টি আসনে ৩২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী  প্রার্থীদের মাঝে সোমবার সকালে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। গাজীপুর জেলা প্রশাসনের ভাওয়াল সম্মেলন কক্ষে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতৃত্বাধীন মহাজোট ও ঐক্যফ্রন্টসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তাদের প্রতিনিধিগণের উপস্থিতিতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মো. হুমায়ুন কবির প্রতীক বরাদ্দ করেন। জেলার ৫টি আসনের প্রার্থীগণ প্রতীক হাতে পেয়েইে উৎসাহ উদ্দীপনায় নেমে যান নির্বাচনের মাঠে। তবে, জেলার ৫টি আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের কেউই নিজেরা উপস্থিত না হয়ে তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রতীক সংগ্রহ করেন। বিএনপির সালাউদ্দিন সরকার, গাজীপুর-৩ আসনের ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ইকবাল সিদ্দিকীকে নিয়ে তাদের নেতাকর্মীরা এবং গাজীপুর-৪ ও ২ এর সিপিবি’র প্রার্থী মানবেন্দ্র দেব ও জিয়াউল কবিরকে নিয়ে কাস্তের সমর্থনে মিছিলে নেমে যান তারা। বিএনপির প্রার্থীর সঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সালাউদ্দিন সরকার, মহানগর বিএনপি নেতা মীর হালিমুজ্জামান ননী, শাখাওয়াত হোসেন সবুজ, শরাফত হোসেন, আশরাফ হোসেন টুলু, জয়নাল আবেদিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। গাজীপুর-৩ এর ঐক্য জোট প্রার্থী ইকবাল সিদ্দিকীর সঙ্গে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের নেতা অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, আব্দুর রহমান, বিএনপি নেতা শাখাওয়াত হোসেন সবুজসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় প্রাঙ্গণে মহানগর আওয়ামী লীগের এক নির্বাচনি জরুরি সভা শেষে গাজীপুর-২ আসনের মহাজোটের আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহিদ আহসান রাসেল এমপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন।
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে: যশোরের ছয়টি সংসদীয় আসনে ৫৩ জন বৈধ প্রার্থীর মধ্যে ১৩ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বিএনপির তিন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি। স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের মনোনয়ন বাতিল হয়ে গেছে। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় ৩৭ প্রার্থীর নাম রয়েছে। গতকাল এসব প্রার্থীর মধ্যে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক প্রতীক বরাদ্দ করেন।যশোর জেলা রিটার্নিং অফিসার মো. আবদুল আওয়াল জানান, দলীয় মনোনয়ন নিয়ে একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেন। তারা অনেকে বৈধও হয়েছেন। বিধি অনুযায়ী প্রত্যেক দলের একজন প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। দলের বাকি প্রার্থীর মনোনয়নপত্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে গেছে।
যশোর-১ (শার্শা) আসনে আবুল হাসান জহির (বিএনপি) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এই আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী রয়েছেন  ৪ জন। তারা হলেন শেখ আফিল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ নৌকা), মফিকুল হাসান তৃপ্তি (বিএনপি ধানের শীষ), মো. বক্তিয়ার রহমান (ইসলামী আন্দোলন হাতপাখা) এবং সাজেদুর রহমান ডাবলু (জাকের পার্টি গোলাপ ফুল)।
যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা) আসনে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। তারা হলেন আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট এটিএম এনামুল হক (ন্যাপ-মোজাফফর) এবং মোহাম্মদ ইসহাক (বিএনপি)। এই আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী রয়েছেন ৭ জন। তারা হলেন- মেজর জেনারেল (অব.) মো. নাসির উদ্দিন (আওয়ামী লীগ নৌকা), আবু সাঈদ মোহাম্মদ শাহাদাৎ হুসাইন (ধানের শীষ-জামায়াত), বিএম সেলিম রেজা (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি কাঁঠাল), মো. আলাউদ্দিন (বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল মই) মো. আসাদুজ্জামান (ইসলামী আন্দোলন হাতপাখা) এম আসাদুজ্জামান (গণফোরাম উদীয়মান সূর্য ) এবং ফিরোজ শাহ্‌ (জাতীয় পার্টি লাঙ্গল)।
যশোর-৩ (সদর) আসনে দুজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। তারা হলেন- বিএনপির অ্যাডভোকেট সৈয়দ এএইচ সাবেরুল হক সাবু ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের মো. রবিউল আলম। এই আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন, কাজী নাবিল আহমেদ (আওয়ামী লীগ নৌকা), অনিন্দ্য ইসলাম অমিত (বিএনপি ধানের শীষ), মো. জাহাঙ্গীর আলম (জাতীয় পার্টি লাঙ্গল), মনিরুজ্জামান মনির (জাকের পার্টি গোলাপ ফুল), সৈয়দ বিপ্লব আজাদ (জেএসডি তারা )ও মারুফ হাসান কাজল ( বিকল্পধারা কুলা) যশোর-৪ (বাঘারপাড়া-অভয়নগর উপজেলা ও বসুন্দিয়া ইউনিয়ন) আসনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন চারজন। তারা হলেন মতিয়ার রহমান ফারাজী (বিএনপি), তানিয়া রহমান (বিএনপি), মো. আবদুস সালাম (জেএসডি) এবং মো. ইকবাল কবির (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)। এই আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন রণজিতকুমার রায় (আওয়ামী লীগ নৌকা), টিএস আইয়ুব (বিএনপি ধানের শীষ), মো. জহুরুল হক (জাতীয় পার্টি লাঙ্গল), নাজমুল হুদা (ইসলামী আন্দোলন হাতপাখা), লে. কর্নেল (অব.) এম শাব্বির আহমেদ (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি কাঁঠাল), নাজিম উদ্দিন আল আজাদ (বিকল্পধারা বাংলাদেশ কুলা), মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (বাংলাদেশ পিপলস পার্টি আম) এবং লিটন মোল্যা (জাকের পার্টি গোলাপ ফুল)।
জয়পুরহাট প্রতিনিধি: জয়পুরহাট-১ ও ২ আসনে প্রতীক বরাদ্দ ও নির্বাচনী আচরণবিধি বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ করে পত্র দিয়েছেন। জয়পুরহাট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সামছুল আলম দুদু নৌকা, বিএনপির ফজলুর রহামান ধানের শীষ, জাতীয় পার্টির আসম তিতাস মোস্তাফা লাঙ্গল, বাসদের ওয়াজেদ পারভেজ মই, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের দেওয়ান জহুরুল ইসলাম হাতপাখা, স্বতন্ত্র প্রার্থী আলেয়া বেগমকে ডাব প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।
নাটোর প্রতিনিধি: নাটোরের ৪ আসনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল সকালে নাটোর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে এই প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়। এ সময় জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহরিয়াজ, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুর রহিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ড. রাজ্জাকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম থেকে: কুড়িগ্রামে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে সংসদীয় ৪টি আসনে ৩৬ জন প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গতকাল সকালে জেলা প্রশাসক হলরুমে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে প্রতীক বিতরণ করেন জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন। এ সময় প্রার্থীরা নিজে বা প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রতীক সংগ্রহ করেন। হাইকোর্টে আপিল করে কুড়িগ্রাম-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার মোটর গাড়ি (কার) প্রতীক পান। কুড়িগ্রামের ৪টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে ৪ জন প্রার্থী স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। গতকাল দুপুরে দলীয় প্রতীক বিতরণের পর স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে তিনজন সিংহ প্রতীক নিতে আগ্রহী হলে জেলা রিটার্নিং লটারির মাধ্যমে বিষয়টি ফয়সালা করেন। লটারিতে সাবেক এমপি গোলাম হাবিব সিংহ প্রতীক পান। অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউনুছ আলী প্রথমে আপেল প্রতীক পছন্দ করে সেটি পরিবর্তন করে কুড়াল প্রতীক বেছে নেন। অন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমান আলী নেন ডাব প্রতীক।
এ ছাড়াও কুড়িগ্রাম-১ আসন (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) থেকে ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন-জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান (লাঙ্গল), আওয়ামী লীগের আসলাম হোসেন সওদাগর  (নৌকা), বিএনপি’র সাইফুর রহমান রানা (ধানের শীষ), ইসলামী আন্দোলনের আবদুর রহমান প্রধান (হাতপাখা), ন্যাশনাল পিপলস পার্টি’র জাহিদুল ইসলাম (আম), তরিকত ফেডারেশনের কাজী লতিফুল কবীর রাসেল (ফুলের মালা), জাতীয় পার্টি-জেপি’র রশীদ আহমেদ (বাইসাইকেল) ও জাকের পার্টির আবদুল হাই (গোলাপফুল)। কুড়িগ্রাম-২ আসন (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) থেকে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন-জাতীয় পার্টি থেকে মহাজোটের প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ (লাঙ্গল), গণফোরাম থেকে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আমসাআ আমিন (ধানের শীষ), বিকল্প ধারার আবুল বাশার (কুলা), ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মোকছেদুর রহমান (হাতপাখা), সিপিবি’র উপেন্দ্রনাথ রায় (কাস্তে), বাসদের মোনাব্বর হোসেন মিন্টু (মই), ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টি’র আবদুর রশীদ (আম)।

কুড়িগ্রাম-৩ আসন (উলিপুর) থেকে ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন- জাতীয় পার্টির এমপি ডা. আক্কাস আলী সরকার (লাঙ্গল), আওয়ামী লীগের এম.এ মতিন (নৌকা), বিএনপি’র তাসভিরুল ইসলাম (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টি-জেপি’র মঞ্জুরুল হক (বাইসাইকেল), বাসদ’র সাঈদ আকতার আমীন (মই), কৃষক শ্রমিক জনতালীগ’র হাবিবুর রহমান (গামছা), ইসলামী আন্দোলনের গোলাম মোস্তফা মিঞা (হাতপাখা) ও সিপিবি’র দেলোয়ার হোসেন (কাস্তে)।
কুড়িগ্রাম-৪ আসন (রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) থেকে থেকে ১৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন-আওয়ামী লীগের মো. জাকির হোসেন (নৌকা), বিএনপি’র আজিজুর রহমান (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির আশরাফ-উদ-দৌলা (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম হাবিব (সিংহ), ইসলামী আন্দোলনের আনছার উদ্দিন (হাতপাখা), বাসদের আবুল বাশার মঞ্জু (মই), স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমান আলী (ডাব), স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউনুছ আলী (কুড়াল), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মহীউদ্দিন আহমেদ (কোদাল), গণতন্ত্রী পার্টির আবদুস সালাম কালাম (কবুতর), জাকের পার্টির শাহ আলম (গোলাপফুল) ও গণফোরামের মাহফুজার রহমান (উদীয়মান সূর্য)।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর