× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সিইসি-মার্কিন রাষ্ট্রদূত বৈঠক / ‘যুক্তরাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে সমর্থন করে না, সব ধরণের সহিংসতা পরিহারের আহ্বান’

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) ডিসেম্বর ১১, ২০১৮, মঙ্গলবার, ৪:০৫ পূর্বাহ্ন

‘যুক্তরাষ্ট্র নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তিকে সমর্থন করে না। আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করি। প্রত্যেক রাজনৈতিক দলকে অবাধে প্রচারণা চালানোর সুযোগ দিতে হবে। সব ধরণের সহিংসতা পরিহার করতে হবে।’
 
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মুলার।

বৈঠকের বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনার জন্য এসেছিলাম। আমরা বলেছি, সব দল অবাধে নির্বাচনে অংশ নেয়ার এবং রাজনীতি করার যেন সুযোগ পায়। তারা যেন শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনী প্রচার চালাতে এবং র‌্যালি করার সুযোগ পায়। বিতর্কের মধ্য দিয়ে শক্তিশালী গণতন্ত্র আরো বিকশিত হয়।
গণমাধ্যম ও বিরোধী দলসমূহ যেন তাদের মত ব্যক্ত করতে পারে।

নির্বাচনে সকলের শান্তিপূর্ণ আচরণের প্রত্যাশায় রবার্ট মুলার বলেন, সবাই, রাজনৈতিক দল হোক, আর সে যেই হোক, যেন শান্তিপূর্ণ আচরণ করে। সবাই যেন সহিংসতা থেকে দুরে থাকে। কেননা, সহিংসতা গণতন্ত্রের পথে বাধা হিসেবে থাকে। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, সহিংসতা শুধু তাদের উদ্দেশ্য পূর্ণ করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোনো রাজনৈতিক দল অথবা প্রার্থীকে সমর্থন করে না। আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং মূল্যবোধকে সমর্থন করি।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০ কোটি ৪০ লাখ বাংলাদেশি (ভোটার) অংশ নেবেন। আমরা সবাই এই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছি। বাংলাদেশ সরকারের প্রতিশ্রুতি-অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার বিষয়টিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ইউএসএ) উৎসাহিত করে।

তিনি আরো বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ দলকে সহায়তা করবে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই)। পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট প্রাক মূল্যায়ন দল অক্টোবরে পাঠিয়েছিল এনডিআই। পরবর্তীতে ডিসেম্বরেও এরকম আরও একটি দল পাঠিয়েছিল। এনডিআইয়ের অংশীদার ‘দি এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশন’। তারা দু’জন আন্তর্জাতিক নির্বাচন বিশেষজ্ঞ নিয়োজিত করেছে এবং স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী ইলেকশন পর্যবেক্ষকও পাঠাবে।

মার্কিন দূতাবাস পৃথক পর্যবেক্ষক দল নিয়োগ করবে সারাদেশে। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৫ হাজার স্থানীয় পর্যবেক্ষকের নির্বাচন পর্যবেক্ষণে অর্থায়ন করবে। যারা ইলেকশন ওয়ার্কিং গ্রুপের (ইডব্লিওজি) হয়ে কাজ করবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর