× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘টিআইবির প্রতিবেদন মনগড়া’

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) জানুয়ারি ১৫, ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) দেয়া প্রতিবেদনকে মনগড়া বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়া টিআইবি’র প্রতিবেদনও প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিবেদনটিকে পূর্বনির্ধারিত বলেও আখ্যা দেন রফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, টিআইবি প্রতিবেদনটিকে গবেষণা বলে দাবি করছে। কিন্তু তা কোনো গবেষণা নয়। গবেষণা করতে যেসব পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হয়, তা এখানে প্রয়োগ করা হয়নি। এ ছাড়া বলা হয়েছে, এটি তাদের প্রাথমিক প্রতিবেদন। এর অর্থই হচ্ছে, প্রতিবেদনটি মনগড়া।
প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম বলেন, টিআইবি বলেছে গবেষণাটি গুণবাচক। এতে মুখ্য তথ্যদাতার সাক্ষাৎকার ও পর্যবেক্ষণ এবং ক্ষেত্রবিশেষে সংখ্যাবাচক তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্য পরোক্ষ উৎস থেকে নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। কিন্তু এমন প্রক্রিয়ায় কোনো গবেষণা হয় না বলে মন্তব্য করেন কমিশনার রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ভোটের কারচুপির তথ্য নিলে অবশ্যই তা সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছ থেকে নিতে হবে অথবা লিখিত কোনো ডকুমেন্ট থেকে নিতে হবে। কিন্তু টিআইবি এসবের কোনোটিই করেনি বলে দাবি করে রফিকুল ইসলাম বলেন, কাজেই এটি কোনো গবেষণা হয়নি। নির্বাচন কমিশনার আরো বলেন, ‘টিআইবি বলেছে, তারা বাছাই করা প্রার্থীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়েছে। এক্ষেত্রে জামায়াতের প্রার্থীদের কাছ থেকে তথ্য নিলে গবেষণা প্রতিবেদন এক রকম হবে। আবার আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের কাছে নিলে তা আরেক রকম হবে বলে মত রফিকুল ইসলামের। তিনি বলেন, টিআইবির এই গবেষণায় কারা বাছাই করা প্রার্থী ছিলেন সেটা স্পষ্ট নয়। তাই আমরা এই প্রতিবেদন আমলে নিচ্ছি না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর