× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চলে গেলেন বর্ণকুঁড়ির ফেরিওয়ালা সূর্য দাস তপন

বাংলারজমিন

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার

মৌলভীবাজারে চা বাগানে শিক্ষাবঞ্চিত হাজারো শিশুর মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেয়া ‘বর্ণকুঁড়ির’ প্রতিষ্ঠাতা সূর্য দাস তপন (৪০) আর নেই। সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের লাইফ লাইন কার্ডিয়াক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি ১ ছেলে ও স্ত্রী রেখে গেছেন। সৈয়ারপুর শ্মশান ঘাটে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
সূর্য দাস তপন পেশায় একজন ফটোগ্রাফার ছিলেন। ফটো স্টুডিওর পাশাপাশি অবসরে চা বাগানের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ছড়াতেন শিক্ষার আলো। নিজ খরচে বিতরণ করতেন আদর্শলিপির নামে বর্ণ শিক্ষার বই। এক সময় নিজেই ‘বর্ণকুঁড়ি’ নাম দিয়ে রঙিন ‘আদর্শলিপি’ ছাপাতে শুরু করেন। ২০০১ সাল থেকে এই ‘বর্ণকুঁড়ি’ বিতরণ করেছেন মৌলভীবাজার জেলার দেওছড়া, মিরতিঙ্গা, ফুলছড়া, ভাড়াউড়া, মাইজদিহি, প্রেমনগর, গিয়াসনগর, ভুরভুরিয়ার ৮ চা বাগানে।
চা-বাগান ছাড়া হাওর অঞ্চলেও বিতরণ করেছেন অনেক বই।

 তিনি প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার ‘বর্ণকুঁড়ি’ বই শিশুদের হাতে পৌঁছে দিয়েছেন।
সর্বশেষ মাইজদিহি চা বাগান ও প্রেমনগর চা বাগানে দুটি পাঠশালার কার্যক্রম চলছিল তার।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর