× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মানবজমিনে রিপোর্ট প্রকাশের পর বয়স্কভাতা পেলেন ময়ূরী বেগম

অনলাইন

মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
(৫ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৯, বুধবার, ১:৪২ পূর্বাহ্ন

পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর অবশেষে বয়স্ক ভাতার কার্ড পেলেন শতবর্ষী সেই ময়ুরী বেগম। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া ময়ুরী বেগম এখন ঠিকমতো শুনতেও পান না। অন্ধ হয়ে গেছে বাম চোখ, কথা বলার মতো শক্তিও তার নেই। হতভাগ্য এই বৃদ্ধার বাসছিল টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার লক্ষ্মীন্দর ইউনিয়নের মনতলা গ্রামে।


অসহায় শতবর্ষী ময়ূরী বেগমকে নিয়ে দৈনিক মানবজমিনে  ‘আর কত বয়স হলে বয়স্ক ভাতা পাবে ময়ুরী বেগম’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর টনক নড়ে সংশ্লিষ্টদের। উপজেলা সমাজসেবা অফিস ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ময়ুরী বেগমকে খুঁজে বের করে তাৎক্ষনিকভাবে তার বয়স্কভাতার কার্ডের ব্যবস্থা করেন। গতকাল উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা এবং লক্ষ্মীন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একাব্বর হোসেন মিলে ময়ুরী বেগমের হাতে বয়স্ক ভাতার কার্ড তুলে দেন।


১৬ বছর আগে স্বামী আজমত আলী মারা যাওয়ার পর থেকে ময়ুরী বেগমের কোন খোঁজ-খবর নেয়নি দুই ছেলে হামিদ ও হযরত আলী। তবে সন্তানরা না দেখলেও শতবর্ষী নানী ময়ূরী বেগমকে ফেলে দিতে পারেননি কৃষিকাজ করে খাওয়া নাতি রমজান ও মজিবুর। তাদের সহযোগিতায় কোনো রকমে জীবন ধারন করছেন তিনি।


লক্ষ্মীন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একাব্বর হোসেন বলেন, পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ময়ুরী বেগমকে খুঁজে বের করে তার বয়স্ক ভাতার কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা বলেন, স্থানীয় চেয়ারম্যান তাকে নিয়ে আসলে আমরা তাৎক্ষনিকভাবে তার বয়স্ক ভাতার কার্ড প্রদান করেছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর