× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘আন্তর্জাতিক নীতিমালা প্রণয়ণ’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ঢাবি

শিক্ষাঙ্গন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৯, বুধবার, ৫:০৩ পূর্বাহ্ন

‘অভিবাসন নিয়ে আন্তর্জাতিক নীতিমালা প্রণয়ন’ শীর্ষক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। গত ২৩শে ফেব্রুয়ারি ন্যাসপা (নেটওয়ার্ক অব স্কুলস অব পাবলিক পলিসি, অ্যাফেয়ার্স এন্ড এডমিনিস্ট্রেশন) এবং ইউনিভার্সিটি অব ভার্জিনিয়ার ফ্রাঙ্ক ব্যাটেন স্কুল যৌথভাবে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও শ্রীলংকার ৮টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৮টি দল অংশ নেয়। প্রত্যেক দলে ৫ জন করে মোট ৪০ জন শিক্ষার্থী এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।

প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীরা একটি কাল্পনিক বিশ্বের অংশ হিসেবে একটি দেশের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় ওই দেশটির ‘অভিবাসন সমস্যা ও সামাজিক পরিবেশে’ তাদের অন্তর্ভূক্তিকরণে নীতিমালা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে। চারটি দেশের ৮টি দলকে পেছনে ফেলে প্রতিয়োগিতায় প্রথমস্থান অধিকার করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এ দলে ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়টির লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৩-১৪ সেশনের ৮ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মারিয়া মারজুকা, মোস্তফা ফেরদৌস হাসান, ওয়াসেক বিল্লাহ, রবিউল ইসলাম এবং সায়মা রহমান। দলটিকে পৃষ্টপোষকতা করেন লোক প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোবাশ্বের মোনেম, দলের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রফেসর ড. সৈয়দা লাসনা কবির এবং প্রখ্যাত প্রফেসর ড. সালাহ্উদ্দিন এম. আমিনুজ্জামানসহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষকরা।


প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ী প্রতিনিধিদের মধ্যে ‘রিজিওনাল চ্যাম্পিয়ন’ মেডেল বিতরণ করা হয়। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ন্যাসপা-এর ডিরেক্টর অব মেম্বার শিপ ডেভিড মার্শাল, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আতিক ইসলাম, প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. গিয়াসউদ্দিন আহসান, নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অব বার্গেন-এর প্রফেসর ড. ইশতিয়াক জামিল, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এমপিপিজি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর ড. এম তৌফিক এম হক এবং এ প্রোগ্রামের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. সালাহ্উদ্দিন এম. আমিনুজ্জামান।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর