× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এইডস থেকে মুক্তি পেলেন আরও এক রোগী!

শরীর ও মন

অনলাইন ডেস্ক
৫ মার্চ ২০১৯, মঙ্গলবার

যুক্তরাজ্যে এইচআইভি আক্রান্ত একজন রোগীকে এইডস ভাইরাসমুক্ত করার ক্ষেত্রে সাফল্য পেয়েছেন চিকিৎসকরা। এ নিয়ে দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা এ সাফল্য পেলেন। অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে ওই রোগীকে এইডস ভাইরাসমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে।

প্রাণঘাতী এইডস ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এইচআইভি–আক্রান্ত এক রোগীর দেহ এইডস ভাইরাসমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এই সাফল্য এইডস নির্মূলে আশাবাদী করে তুলেছে চিকিৎসকদের।

নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। আজ মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলে চিকিৎসা বিষয়ক এক সম্মেলনে তা উপস্থাপন করা হবে। তবে এখনও পর্যন্ত রোগীর নাম, পরিচয়, বয়স ও জাতীয়তা গোপন রাখা হয়েছে। তবে তাকে ‘লন্ডন রোগী বলে ডাকা হচ্ছে।

এ লাড়াইয়ে সাহায়ক ছিলেন এইচআইভি প্রতরোধী একজন সুস্থ ব্যক্তি। এইচআইভি সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে—এমন দুর্লভ জিনগত রূপান্তরের মাধ্যমে প্রায় তিন বছর ধরে চিকিৎসা চালানো হয়েছে।

চিকিৎসক দলের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী অধ্যাপক রবীন্দ্র গুপ্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জানান, রোগীর দেহ এখন ভাইরাসমুক্ত।
এ ঘটনার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, বিজ্ঞানীরা একদিন এইডস নির্মূল করতে পারবেন। তবে এই সাফল্যের মানে এই নয় যে এইচআইভি থেকে আরোগ্য লাভের চিকিৎসাপদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে। রবীন্দ্র গুপ্ত জানান, তার রোগীর ‘উপশম’ হয়েছে। তবে রোগী সুস্থ হয়ে গেছেন-এটা বলার সময় এখনো আসেনি।

এর আগে ২০০৭ সালে জার্মানির বার্লিনে টিমোথি ব্রাউন নামের এক মার্কিন নাগরিকের দেহ একই প্রক্রিয়ায় এইডস ভাইরাসমুক্ত করা হয়। মার্কিন ওই রোগীকে ‘বার্লিন রোগী’ বলে উল্লেখ করা হয়। তিনি এখনো ভাইরাসমুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।

উল্লেখ্য, বর্তমান বিশে^ হিউম্যান ইমিউনো ডিফিসিয়েন্সি ভাইরাসে (এইচআইভি) আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৩ কোটি ৭০ লাখ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর