× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নন্দীগ্রামে ঝড়ে বাড়িঘর লণ্ডভণ্ড

বাংলারজমিন

নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
১৯ মে ২০১৯, রবিবার

হঠাৎ করেই ঘূর্ণিঝড়ে বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় গাছপালা, বাড়িঘর, বিদ্যুৎ সংযোগ লণ্ডভণ্ড হয়েছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পুরো উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহ। সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, গত শুক্রবার ইফতারের আগ মুহূর্তে হঠাৎ করেই ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়। এ ঝড়ের তাণ্ডবে পুরো উপজেলার অসংখ্য গাছ ভেঙে ঘরে ও রাস্তার ওপর পড়ে রয়েছে। একটি পৌরসভা ও পাঁচটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের দুই শতাধিক বাড়িঘর ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে। অনেক এলাকায় বড় গাছ, টিনের চালা  বৈদ্যুতিক তারের উপর পড়ে তার ছিঁড়ে পড়েছে ও খুঁটি ভেঙে গেছে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জেলা পরিষদের সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আনোয়ার হোসেন রানা ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ্‌ পরিদর্শন করেছেন। পৌরসভার রহমান-নগর মহল্লার জিল্লুর রহমান বলেন, হঠাৎ করে কালবৈশাখী ঝড় শুরু হয়।
কিছু বুঝে উঠার আগেই মাটির ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়ে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। শহরের কিছু অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হলেও এখনো উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা রয়েছে এখনও অন্ধকারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও ১ দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন নন্দীগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ এরিয়া অফিসের কর্মকর্তারা। বিদ্যুৎ অফিস জানায়, কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ১০টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেড়ে গেছে। আবার অনেক এলাকায় বড় গাছ, টিনের চালা বৈদ্যুতিক তারের উপর পড়ে তার ছিঁড়ে পড়েছে। ফলে শত্রুবার সন্ধ্যা থেকেই পুরো উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এতে করে বিদ্যুৎ বিভাগের ক্ষতি হয়েছে ৮ লাখ টাকা। নন্দীগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ এড়িয়া অফিসের এজিএম মাজাহারুল ইসলাম জানান, ঝড়ের পর থেকেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন কাজ করছেন। কাজ শেষ হলেই বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর