× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জীবন উৎসর্গ করা ১২ বাংলাদেশি /শান্তিরক্ষীর প্রতি জাতিসংঘের সম্মাননা

অনলাইন

কূটনৈতিক রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) মে ২৫, ২০১৯, শনিবার, ৪:২৪ পূর্বাহ্ন

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ২০১৮ সালে শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে জীবন উৎসর্গ করা ১২ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীকে শুক্রবার সম্মাননা জানিয়েছে জাতিসংঘ। এদিন শান্তিরক্ষা মিশনে ২৭ সদস্য রাষ্ট্রের জীবন উৎসর্গ করা ১১৯ জন সামরিক, পুলিশ ও বেসামরিক বীর শান্তিরক্ষীদের ‘মরণোত্তর ডাগ হ্যামারশেল্ড মেডেল’ প্রদান করা হয়, যাদের মধ্যে ১২ জন বাংলাদেশি ছিলেন। আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে নিউইয়র্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরা। তিনি ২৭ দেশের প্রতিনিধিদের কাছে সম্মাননা পদক তুলে দেন। বাংলাদেশের পক্ষে পদক গ্রহণ করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে জীবন দিয়ে মরণোত্তর পদকপ্রাপ্ত ১২ জন বাংলাদেশি হলেন- সৈনিক অর্জন হাওলাদার, সৈনিক মো. রিপুল মিয়া, সৈনিক মোহাম্মাদ জামাল উদ্দিন, ওয়ারেন্ট অফিসার মোহাম্মাদ আবুল কালাম আজাদ, সৈনিক মোহাম্মাদ রায়হান আলী, ল্যান্স করপোরাল মোহাম্মাদ আক্তার হোসেন, সৈনিক মোহাম্মাদ রাশেদুজ্জামান, সৈনিক মো. জানে আলম, সৈনিক মো. মতিয়ার রহমান, সৈনিক মো. মঞ্জুর আলী, ল্যান্স করপোরাল মো. মিজানুর রহমান এবং লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. আশরাফ সিদ্দিকী।

সম্মাননা দেয়ার সময় জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুঁতেরা বলেন, আজকে আমরা ১১৯ জন সাহসী নারী ও পুরুষকে সম্মান জানাতে চাই, যারা জাতিসংঘের হয়ে কাজ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। তাদেরকে মরণোত্তর যে সম্মাননা দেয়া হল তাতে খোঁদাই আছে দ্যা হ্যামারশোল্ডের নাম।
আমাদের স্মৃতিতে তারা সবসময় জীবিত থাকবেন।
জাতিসংঘ সদরদপ্তরে কর্মরত মিশনের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার-জেনারেল খান ফিরোজ আহমেদ, মিশন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতিসংঘের স্থায়ী মিশন বাংলাদেশের ১২ জন শান্তিক্ষীদের পরিবারের সদস্যদের কাছে পদক পাঠাতে বিশেষ ব্যবস্থা করবে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মী পাঠানোয় অবদান রাখায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশের সামরিক ও পুলিশ বাহিনীর ৬ হাজার ৬০০ জন সদস্য বর্তমানে ৯টি মিশনে- আ্যাবেই, সিএআর, ডিআর কঙ্গে, হাইতি, লেবানন, মালি, সুদান, দক্ষিণ সুদান এবং পশ্চিম সাহারায় শান্তিরক্ষাকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর