× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাজশাহীতে পটোলের মণ ১২০ টাকা

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
১৭ জুন ২০১৯, সোমবার

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী হাটে প্রতিমণ পটোল ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আড়ানী হাটে পটোলের পর্যাপ্ত আমদানি হলেও চাহিদা মতো ক্রেতা না থাকায় কৃষকরা অল্প দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। বাজারে দাম কম হওয়ায় অনেক কৃষক জমি থেকে পটোল উত্তোলন করছেন না। জমিতে পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে হতাশায় ভুগছেন কৃষকরা। গত শনিবার আড়ানী হাটে ১২০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা প্রতিমণ দরে পটোল বিক্রি হয়েছে। দুই সপ্তাহ আগে আড়ানী হাটে ২২০ টাকা থেকে ২৫০ টাকায় প্রতিমণ পটোল বিক্রি হয়েছে। আড়ানী গোচর গ্রামের কলিম উদ্দিন বলেন, পটোলের বাজারদর এমন থাকলে চাষিদের লোকসান গুনতে হবে।
প্রতিমণ পটোল হাটে আনতে পরিবহন খরচ ২০ টাকা, খাজনা বাবদ দিতে হয় আর ২০ টাকা, জমি থেকে উত্তোলন করতে লাগে ২০ টাকা। ফলে ১২০ টাকা দরে বিক্রি করলে কৃষকের বাজার করার মতো টাকা থাকে না। শালাই নগর গ্রামের আসাদুল হক বলেন, প্রতি সপ্তাহে আমি ৭ থেকে ৮ মণ পটোল বিক্রি করার জন্য হাটে আনি। আগের হাটগুলোতে দাম ভালো পেয়েছি। কিন্তু গেল হাটে বাজার দর খুবই কম, ক্রেতাও নেই তেমন। পটোলের দাম না থাকায় এক সময় মনে হলো রাস্তায় ফেলে চলে যায়। এ সময় এক ক্রেতা ১২০ টাকা দরে কিনে নিলো। পরিবহন খরচসহ অন্যান্য খরচ দিয়ে খালি বস্তা নিয়ে বাড়ি চলে আসি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, উপজেলায় এবার ২৫ হেক্টর জমিতে পটোলের আবাদ হয়েছে।

 
তবে অন্য বছরের চেয়ে এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে। কিন্তু দাম কম হওয়ায় কৃষকরা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে প্রথম দিকে পটলের ভালো দাম পেয়েছেন তারা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর