× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলি পদ্মায় ডুবে মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যু

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
১৭ জুলাই ২০১৯, বুধবার

রাজশাহীতে পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলির সময় পদ্মা নদীতে ‘পানিতে ডুবে’ এক মাদক বিক্রেতার মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানাধীন পদ্মানদীর পাঁচ নম্বর আই-বাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গোলাগুলির পর ঘটনাস্থল থেকে ৭৯ বোতল ফেনসিডিল, দেশে তৈরি একটি শ্যুটার গান ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত মাদক বিক্রেতার নাম মো. আমিন (৩৫)। তার বাড়ি নগরীর উপকণ্ঠে হাড়ুপুর এলাকায়। আমিনের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় ছয়টি মামলা আছে। তার মধ্যে পাঁচটিই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে। এ তথ্য জানিয়েছে কাশিয়াডাঙ্গা থানা পুলিশ।
মঙ্গলবার  সকালে মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (সদর) গোলাম রুহুল কুদ্দুস জানান, সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে পুলিশের একটি দল পদ্মা নদীর পাঁচ নম্বর আই-বাঁধ এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে।
উভয় পক্ষের গোলাগুলির পর পুলিশ নদীর কিনারায় পানির মধ্যে আমিনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। কিন্তু জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। উদ্ধারের সময় আমিনের শরীরে গুলির চিহ্ন পাওয়া যায়নি। এতে ধারণা করা হচ্ছে, গুলি বিনিময়ের সময় পদ্মার পানিতে ডুবে তার মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার থানার তিন উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাশেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী ও আব্দুল মতিন আহত হয়েছেন। তাদেরকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা  দেয়া হয়েছে। আর নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর