× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সাত ডিসিপ্লিনে চলছে এনএসসির প্রতিভা অন্বেষণ

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
১৬ আগস্ট ২০১৯, শুক্রবার

সাতটি ডিসিপ্লিনে ২১ জেলায় অনূর্ধ্ব-১৬ প্রতিভা অন্বেষন কার্যক্রম ২০১৮-১৯ চালিয়ে যাচ্ছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। ১৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা বাজেটে বাস্কেটবল, দাবা, হ্যান্ডবল, জুডো, কাবাডি, ভলিবল ও ভারোত্তোলন এই সাত ডিসিপ্লিনে প্রতিভা অন্বেষণের মাধ্যমে জাতীয় দলের খেলোয়াড় তৈরি করাই লক্ষ্য দেশের ক্রীড়াঙ্গনের অভিভাবক সংস্থাটির।
এক বছর আগে দেশের ৪০ জেলায় অনূর্ধ্ব-১৪ খেলোয়াড়দের নিয়ে প্রতিভা অন্বেষণ করেছিল ক্রীড়া পরিষদ। যেখানে আটটি ডিসিপ্লিনে বাজেট ধরা হয়েছিল ৩৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। ওই কার্যক্রম সফল বলেই মনে করছেন সহকারী পরিচালক (ক্রীড়া) সৈয়দা তাসলিমা আক্তার। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এক বছর আগের ওই প্রতিভা অন্বেষণে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছিলাম। ফলও পেয়েছি। আমাদের বের করে আনা খেলোয়াড়রা আজ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমসের ক্যাম্পেও রয়েছেন। এর মধ্যে ভারোত্তোলন, কাবাডি, বাস্কেটবল, দাবা ও হ্যান্ডবল রয়েছে।
আশাকরি এবারের আয়োজনেও আমরা বেশ কিছু খেলোয়াড় জাতীয় দলের জন্য তৈরি করতে পারবো।’ দ্বিতীয় পর্যায়ে বাজেট কম থাকায় জেলারও সংখ্যাও কমে গেছে। গাজীপুর, ঠাকুরগাঁও ও জামালপুরে বাস্কেটবল, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী ও খাগড়াছড়িতে দাবা, ঢাকা, গাজীপুর ও বরগুনায় হ্যান্ডবল, কক্সবাজার, সিলেট ও ময়মনসিংহে জুডো, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুর ও নড়াইলে কাবাডি, জামালপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও কুষ্টিয়ায় ভলিবল এবং কিশোরগঞ্জ, জামালপুর ও গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ভারোত্তোলনের প্রতিভা অন্বেষণ কার্যক্রম। তাসলিমা বলেন, ‘আমাদের প্রতিভা অন্বেষণ কার্যক্রম অনেক আগেই শুরু হয়েছে। কিন্তু দেশে বন্যা থাকায় উত্তরাঞ্চলসহ বেশ ক’টি জেলায় প্রশিক্ষণের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। আশাকরি বন্যা পরিস্থিতি ভালো হলে ছেলেমেয়েরা ফের ক্রীড়া পরিষদের প্রতিভা অন্বেষণের কার্যক্রমে যোগ দেবে।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর