× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কাশ্মীর নিয়ে মমতার মধ্যস্থতার প্রস্তাব

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) আগস্ট ১৬, ২০১৯, শুক্রবার, ২:০৫ পূর্বাহ্ন

সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপের পরবর্তী পরিস্থিতিতে কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার তিনি বলেছেন, আমাকে কাশ্মীর পাঠানো হোক,  কথা বলে মীমাংসা করে দেব। ৩৭০ ধারা ভাল কি মন্দ তা নিয়ে কিছু বলতে চাই, যে পদ্ধতিতে এটা করা হয়েছে তা মোটেই ঠিক হয় নি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, সংসদে যেদিন ৩৭০ ধারা বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছিল তার আগের দিন জম্মু ও কাশ্মীরের এক সাবেক মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে ফোন করেছিলেন। বলেছিলেন, আমরা ভয়ের মধ্যে রয়েছি। তাদের বিপদের দিনে আমি তাদের পাশে থাকব কিনা। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমি তাদের পাশে সংহতি জানাতে পারিনি সেই সময়। তবে শারীরিকভাবে তাদের পাশে দাঁড়াতে না পারলেও তাদের সঙ্গে আছি।
তবে মমতা কোন সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফোন করেছিলেন তা বলেন নি। তিনি বলেছেন, সরকার বলছে কাশ্মীর ভাল রয়েছে। আমি আবারও বলতে চাই, যে পদ্ধতিতে এটা করা হয়েছে তা ঠিক হয়নি। রাজ্যের তিন সাবেক মুখ্যমন্ত্রীদের তা জানার অধিকার ছিল। মমতা এও বলেছেন, কাশ্মীরে কি হচ্ছে সে সম্পর্কে সেখানকার মানুষ সম্পূর্ণ অন্ধকারে। একথা বলার জন্য হয়তো আমাকে ইডি, সিবিআই দিয়ে ভয় দেখানো হবে। তবে কেউ যদি কাশ্মীরে যেতে না চায়, আমি যেতে রাজি রয়েছি। আমাকে সেখানে পাঠানো হোক। আমি সেখানকার মানুষের সঙ্গে কথা বলব। শান্তিপূর্ণ আলোচনা সম্ভব। কিন্তু সরকার কোনও আলোচনা না করেই বিল এনেছেন। মমতা এদিন প্রশ্ন করেছেন, জম্মু ও কাশ্মীরের তিনজন মুখ্যমন্ত্রীর খবর জানার অধিকার কি আমার নেই। তারা তো জণগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়েছিলেন। গত ৮-১০ দিন ধরে দেশের মানুষ জানেন না তারা কোথায় রয়েছেন।  এসব প্রশ্ন করার জন্য  আমাকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, সব দলের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে শান্তিপূর্ণ আলোচনা করা যেতো।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর