× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাস্তায় কাঁটাতারের বেড়া অবরুদ্ধ ১০ পরিবার

বাংলারজমিন

তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শুক্রবার

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বসতবাড়িতে যাওয়ার সরকারি রাস্তায় (হালটে) প্রতিবেশী কর্তৃক কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ১০টি পরিবারের সদস্যদের ৩ দিন ধরে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। জানা গেছে, তাড়াশ উপজেলার বারুহাঁস ইউনিয়নের কুসুম্বি গ্রামের মৃত আমজাদ খানের ছেলে রমিজুল খান, প্রতিবেশী আ. হামিদ বেল্লাল হোসেন আ. মতিন, মোকসেদ আলী, রবিউল করিম, আ. হাকিম, শাহিন আলমসহ ১০ পরিবারের ৫০ জন সদস্য গত মঙ্গলবার থেকে ৩ দিন ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
রাস্তায় কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে অবরুদ্ধ করা প্রসঙ্গে রমিজুল খান বলেন, একই এলাকার মৃত রমজান আলীর ছেলে মোস্তাক আহমেদ মিঠু ও মজনু প্রভাব খাটিয়ে ১০টি পরিবারের সদস্যদের বাড়ি যাওয়ার সরকারি রাস্তায় কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রেখেছে। অথচ সরকারি নকশায় বেড়া দেয়ার স্থানটি হালট হিসেবে রয়েছে। এমনকি সেখানে চলাচলের জন্য ইতিপূর্বে সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে মাটি ভরাটও করা হয়েছে। কিন্তু ওরা এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় জোরপূর্বক কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে আমাদের ১০টি পরিবারের সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রেখেছে। এমনকি আমাদের পরিবারগুলোর ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার জন্য বিদ্যালয়েও যেতে পারছে না। এছাড়া ওই এলাকার লোকজন ফসলি মাঠে কাজ করতে যেতে পারছেন না রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা থাকায়। সরজমিন বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, বসতবাড়ির যাওয়ার রাস্তায় কাঁটাতারের বেড়া ও কাঁটা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে ১০টি পরিবারের সদস্যদের।
বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা প্রদানকারী প্রতিবেশী প্রভাবশালী মোস্তাক আহমেদ মিঠু ও মজনু হোসেন জানান, সরকারি খাস জায়গা হওয়ায় আমাদের বাড়ির সামনে তাই বেড়া দিয়েছি। ওরা কীাবে চলাচল করবে সেটা আমাদের দেখার বিষয় না। এ প্রসঙ্গে বারুহাঁস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোক্তার হোসেন মুক্তা জানান, এ ব্যাপারে আমার কাছে এখনো কেউ অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর