× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ঠেকাতে মার্কিন সহায়তা অব্যাহত থাকবে: রাষ্ট্রদূত

অনলাইন

কূটনৈতিক রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৩৬ পূর্বাহ্ন

অর্থপাচার ও সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ঠেকাতে তথা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার। বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন বিষয়ক এক কর্মশালার উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, সন্ত্রাসবাদ এবং সন্ত্রাসী ও তাদের সংগঠনগুলোর অর্থায়ন চিহ্নিত করে সেসব বন্ধে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সন্ত্রাসীদের অর্থায়ন ঠেকাতে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন মার্কিন দূত। বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ এমন আইনগত প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে, যা আইনের শাসনকে শ্রদ্ধা করবে এবং নাগরিকদের কাছে শ্রদ্ধার স্থান পাবে। অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ঠেকাতে শুধু কঠোর আইনই যথেষ্ট নয় উল্লেখ করে মিলার বলেন, আইনগুলো দক্ষ তদন্তকারী, প্রসিকিউটর ও বিশ্লেষকদের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হতে হবে।

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইনটেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের জাস্টিস’স ন্যাশনাল অ্যাডভোকেসি সেন্টার এবং ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) লস অ্যাঞ্জেলস ও মিয়ামি ডিভিশনস যৌথভাবে ঢাকার ওই কর্মশালার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে বিএফআইইউ প্রধান আবু হেনা মোহাম্মাদ রাজি হাসান বক্তব্য রাখেন।
আইন, বিচার ও সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বিএফআইইউ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কর্মশালায় অংশ নেন।

রাষ্ট্রদূত মিলার জানান, মার্কিন দূতাবাস ২০০৫ সাল থেকে প্রসিকিউটোরিয়াল ডেভেলপমেন্টের জাস্টিস অফিস, অ্যাসিসটেন্স অ্যান্ড ট্রেইনিং (ওপিডিএটি) এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হয়েছে। এ ধরনের যৌথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বাস্তবভিত্তিকভাবে প্রসিকিউটর, তদন্তকারী এবং নিয়ন্ত্রকরা একে অপরকে সহযোগিতার মাধ্যমে (অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ঠেকাতে) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর