× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সৌদি আরবে সেনা পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৯, শনিবার, ১১:২২ পূর্বাহ্ন

সৌদি আরবে তেলক্ষেত্রে হামলার জবাবে অবিলম্বে সামরিক হামলার বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য অতিরিক্ত সেনা সদস্য ও সামরিক সরঞ্জাম মোতায়েন করছেন। শুক্রবার পেন্টাগন থেকে এ কথা বলা হয়েছে। পেন্টাগন বলেছে, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত তাদের নিরাপত্তা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে ট্রাম্প ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে সৌদি আরবের তেলক্ষেত্রের ওপর হামলার জবাবে তিনি এখনই কোনো সামরিক হামলা চালাতে চান না। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা।
 
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এস্পার বলেছেন, এটা হলো যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম পদক্ষেপ। তবে সামনের দিনগুলোতে আরও বেশি কিছু করা হবে।
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত তাদের আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অনুরোধ করেছে। তারই প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ জেনারেল জোসেফ ডানফোর্ড এবং এস্পার বলেছেন, সেনা বা সরঞ্জাম মোতায়েনের বিষয়ে বিস্তারিতভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে সামনের দিনগুলোতে। সৌদি আরব এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলছেন, গত সপ্তাহে সৌদি আরবে হামলা থেকে এমন কিছু প্রমাণ মিলেছে যা বলে দেয় এতে ইরান জড়িত। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে তেহরান। ২০১৫ সাল থেকে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের নেতৃত্বে জোট বাহিনী ইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। এ যুদ্ধে ইয়েমেনে এক ভয়াবহ মানবিক সঙ্কট দেখা দিয়েছে। মাঝে মাঝেই হুতিরা সৌদি আরবের ভিতরে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। তবে গত সপ্তাহে ড্রোন ব্যবহার করে চালানো হামলা এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ। এ হামলার দায় হুতিরা স্বীকার করেছে এবং তারা আরো বড় হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে। শুক্রবার তাদের এক মুখপাত্র সৌদি আরবে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া এবং ড্রোন হামলা বন্ধ করার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অব্যাহতভাবে এই যুদ্ধ চালিয়ে গেলে তাতে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। ওদিকে পেন্টাগন থেকে বলা হয়েছে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বেশ কিছু সংখ্যক মার্কিন সেনা নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের সংখ্যা কয়েক হাজার নয়। তারা প্রাথমিকবাবে প্রতিরক্ষায় সহায়তা করবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর