× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্রহ্মপুত্র নদ খননের বালু দিয়ে পাকুন্দিয়ায় নিচু জমি ভরাটের দাবি

বাংলারজমিন

পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার

পাকুন্দিয়া উপজেলায় সরকারিভাবে ব্রহ্মপুত্র নদ খনন শুরু করেছে বিআইডব্লিউটিএ। নদ খননের বালু দিয়ে ফসলি জমি ভরাটের দাবি জানিয়েছেন কৃষকেরা। ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে জমিজমা ও বাস্তুভিটা হারা দেড় শতাধিক ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত আবেদনের মাধ্যমে এ দাবি জানিয়েছেন।
ব্রহ্মপুত্রের পাড়ের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা জানায়, উপজেলার চরকাওনা-মুনিয়ারীকান্দা গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়েছে। তাদের শতাধিক একর ফসলি জমি ও বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তারা এখন অসহায় ও নিঃস্ব। জমিজমা ও বসতভিটা হারিয়ে ওই দুই শতাধিক পরিবার এখন ব্রহ্মপুত্র পাড়ের একটি সরকারি সড়কের ওপর ছোটছোট ঘর নির্মাণ করে মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের দাবি নদীভাঙনের কবলে পড়ে তাদেরই কিছু ফসলি জমি দেবে নিচু হয়ে গেছে।
ওই নিচু হয়ে যাওয়া জমিতে ব্রহ্মপুত্র নদ খননের বালু দিয়ে ভরাট করে দিলে সেখানে তারা ঘর নির্মাণ করে পরিবার- পরিজন নিয়ে বসবাস করতে পারবেন। এতে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাওয়া যাবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ব্রহ্মপুত্র নদের পাকুন্দিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া অংশটুকুর খনন কাজ শুরু হয়েছে। চলতি অক্টোবর মাস থেকে খনন কাজ শুরু করে বিআইডব্লিউটিএ। ব্রহ্মপুত্র নদের খননকালে ওই বালু নদের পাড়ে সরকারি খাস জমিতে স্তূপ করে রাখা হচ্ছে। রাজস্ব খাতের আয় বাড়ানোর জন্য পরবর্তীতে দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে তা বিক্রি করা হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাহিদ হাসান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের লিখিত আবেদনটি পেয়েছি। বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর