মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেছেন, দেশে নীতি-নৈতিকতা, মূল্যবোধ তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাহীনতা, মানুষের নৈতিকতা ও মূল্যবোধ হারিয়ে যাওয়া এবং বিচারহীনতা তিনটি সংস্কৃতির জন্য আমাদের দেশের বিশাল একটি ধস নেমেছে। যার প্রমাণ হচ্ছে বাবা ছেলেকে হত্যা করছে। নৃসংশতা, বর্বরতা, পাশবিকতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। একই বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে আরেকজন ছাত্রকে নৃশংসভাবে হত্যা করছে। লেজুরবৃত্তি রাজনীতি এর জন্য দায়ী। শিক্ষকরা যে লেজুর বৃত্তি রাজনীতি করছে তা এখনই বন্ধ করতে হবে। শিক্ষকরা সে ধরনের আন্দোলন করবে যেখানে ছাত্রদের অধিকার সংরক্ষণ হবে, দেশের অধিকার সংরক্ষিত হবে এবং মূল্যবোধ জাগ্রত হবে।
শিক্ষকদের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে এবং ছাত্রদের রাজনীতিতে সংস্কার আনতে হবে। এলিনা খান বলেন, আমি মনে করি রাষ্ট্রের যে দায়িত্ব তা হলো সকলের সহযোগিতায় এখনই এসব নৃশংসতা, বর্বরতা বন্ধের পদক্ষেপ নিতে হবে। আমি করি নাই,অমকু করেছে, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এধরনের দোষারোপের বক্তব্য আর শুনতে চাইনা। এখন আমরা শুনতে চাই, সমাজে শিশুদের, নারীদের ও সাধারণ মানুষকে কিভাবে প্রতিরক্ষা দেয়া হবে। কারণ, আমরা সবাই নিরাপদে বাঁচতে চাই।