× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ম্যাচ পাতিয়ে আমিরাতের তিন ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের আগ মুহূর্তে বড় এক ধাক্কা খেলো টুর্নামেন্টের স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির তিন ক্রিকেটারকে সাময়িক নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। আইসিসির দুর্নীতিবিরোধী বিধির বেশ কয়েকটি ধারা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব শুরু হচ্ছে আজ।
আর আরব আমিরাতের অভিজ্ঞ ক্রিকেটার অধিনায়ক মোহাম্মদ নাভিদ ও তারকা ব্যাটসম্যান শাইমান আনোয়ারের পাশাপাশি নিষেধাজ্ঞা পেয়েছেন পেসার কাদির আহমেদও।
আমিরাত অধিনায়ক নাভিদ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে দেশটির হয়ে প্রথম সেঞ্চুরি করা শাইমানের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ পেয়েছিল আইসিসির এন্টি করাপশন ইউনিট (আকসু)। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের তিনটি ম্যাচে তারা ফিক্সিংয়ের পরিকল্পনা করেছেন। এ জন্য তারা ২ লাখ ৭২ হাজার ডলারের প্রস্তাব পান। বাংলাদেশের মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ টাকার মতো।
এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে চাইলে অসহযোগিতামূলক আচরণ করেন তারা। এছাড়া আসন্ন টি-টেন লীগেও ম্যাচ ফিক্সিংয়ের পরিকল্পনার অভিযোগ রয়েছে নাভিদের বিরুদ্ধে।
এ বছরের এপ্রিলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েও সেটি না জানানোয় অভিযুক্ত হয়েছেন পেসার কাদির। এই সপ্তাহের শুরুতে নাভিদকে দলের অধিনায়কের পদ থেকে সরিয়ে দল থেকে বাদ দেয় আমিরাতের ক্রিকেট বোর্ড। আইসিসির বিবৃতির পর এই বিষয়ে নাভিদ বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ার নিয়ে আমি সবসময় সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। তবে এখন যে ঘটনা ঘটেছে তার জন্য আমি অনুতপ্ত। আমার আকসুর কাছে সবকিছু নিয়ে মুখ খোলা উচিত ছিলো। তাদেরকে সহায়তা করা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমি তা করিনি, আর এটাই আমার ভুল।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর