× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভ্যাট চালানপত্র ৫ বছর সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক

দেশ বিদেশ

অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৯ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার

ভ্যাট ফাঁকি রোধে শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য ভ্যাট চালানপত্র ৫ বছর সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এক নির্দেশনায় ভ্যাট ফাঁকি রোধে এ সংক্রান্ত রুল জারি করে এনবিআর। এনবিআরের নির্দেশনায় বলা হয়, পণ্য বা সেবা সরবরাহের সময় প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট চালান ইস্যু করতে হবে। মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ এর ৫১ ধারা অনুযায়ী ক্রেতাকে কর চালানপত্র নামে চালানপত্র দিতে হবে। কর চালানপত্রে যে প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছে পণ্য বিক্রি করা হবে সে নিবন্ধিত ব্যক্তির নাম, বিআইএন নম্বর, প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা, তারিখ, পণ্যের বর্ণনাসহ বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। যে প্রতিষ্ঠান পণ্য বিক্রি করবে সে প্রতিষ্ঠানকে একই রকম দুই কপি কর চালানপত্র ইস্যু করতে হবে। এর মধ্যে মূল চালানপত্রটি ক্রেতাকে প্রদান এবং অপর চালানপত্র ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে কমপক্ষে ৫ বছর সংরক্ষণ করতে হবে। অপরদিকে, কেন্দ্রীয় নিবন্ধিত কোন প্রতিষ্ঠানের এক ইউনিট থেকে অপর ইউনিটে পণ্য বা সেবা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে স্থানান্তর চালানপত্র ইস্যু করলে চলবে।
কিন্তু ভোক্তার নিকট পণ্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে পণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে ভ্যাট চালান অবশ্যই ইস্যু করতে হবে। এ বিষয়ে এনবিআরের এক কর্মকর্তা জানান, অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান তার কারখানা থেকে পণ্যবাহী পরিবহন বের হওয়ার সময় ভ্যাট চালান ইস্যু করে না। আবার কিছু প্রতিষ্ঠান পণ্য বা সেবা সরবরাহের সময় চালান ইস্যু করলেও সেটা সংরক্ষণ করে না। এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ ভ্যাট ফাঁকি হচ্ছে। তিনি বলেন, অনেক সময় চালানপত্র না থাকায় নিরীক্ষার সময়ও বেশ জটিলতা তৈরি হয়। তাই ভ্যাট ফাঁকি রোধে ভ্যাট চালানপত্র সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এবার কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। ভ্যাট চালানপত্রবিহীন পণ্যবাহী পরিবহন রাস্তায় পাওয়া গেলে সেটা আটক করার যে বিধান রয়েছে, তা কঠোরভাবে পরিপালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর