× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্যবসায়ী সমিতির সংবাদ সম্মেলন / ঐতিহ্যবাহী কাজীর বাজারের সুনাম ক্ষুণ্ন করতে ষড়যন্ত্র চলছে

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
২২ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার

ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সিলেটের কাজীর বাজারের ঐতিহ্য ও সেক্রেটারি হাজী জাহাঙ্গীর আলমের সুনাম ক্ষুণ্ন্ন করতে শেখঘাটের রুবেল আহমদ মিথ্যাচার করছেন বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল সিলেটে পৃথক সংবাদ সম্মেলন করে তারা এ দাবি করেন। এ সময় তারা বলেন- ব্যক্তি আক্রোশের কারণে জনপ্রিয় কাউন্সিলর সিকন্দর আলী ও তার ভাইদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্রকারীর বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার জন্য তারা সাংবাদিকদের মাধ্যমে সিলেটের প্রশাসনকে অনুরোধ করেন। একই সঙ্গে বিভ্রান্ত না হওয়ারও আহ্বান জানান। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন- সিলেট সদর মৎস্য আড়তদার কল্যাণ সমবায় সমিতি লি. কাজীর বাজারের সভাপতি হাজী ফয়জুল হক। লিখিত বক্তব্যে রুবেল আহমদের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বলেন- ‘আমাদের দাদারা ও তাদের সহযোগী ব্যবসায়ীরা ১১৫ থেকে ১২০ বছর আগে বাজার প্রতিষ্ঠাতা করেন।
স্থানীয় সর্বস্তরের ব্যবসায়ীদের জিজ্ঞেস করলে এর সত্যতা প্রমাণিত হবে। রুবেল আহমদ বাজার প্রতিষ্ঠা নিয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যাচার করেছেন। রুবেল আহমদ সহ তার কয়েকজন সহযোগী নানা অনৈতিক সুবিধা আদায়ে ব্যর্থ হয়ে বাজারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় ষড়যন্ত্র করেছে।’ তিনি বলেন- ‘হাজী জাহাঙ্গীর আলম ও সিকন্দর আলী ঐতিহ্যবাহী সিলেটের কাজীর বাজারের ঐতিহ্য ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে চলেছেন। তারা সব সময় নিজেদের স্বার্থের চেয়ে বাজারের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে কাউন্সিলর সিকন্দর আলী ও হাজী জাহাঙ্গীর আলমের প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের মৎস আড়তের ঐতিহ্যবাহী স্থান ফিরে পেয়েছি। একটি কুচক্রী মহল কাজীর বাজার ব্রিজ নির্মাণের সময় বাজারের বিরুদ্ধে চক্রান্তে মেতে উঠেছিল। ওই সময় সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, সিলেটের সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ ওই সময় বাজারের ব্যবসায়ীদের আর্তনাদ শুনে আগের স্থানে বাজার নিয়ে আসেন। আর এতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন কাউন্সিলর সিকন্দর আলী ও হাজী জাহাঙ্গীর আলম।’ বাজারের কোনো জায়গা রেদওয়ান আহমদ বাপ্পী দখল করেননি। ব্যবসায়ীরা বলেন- ‘কাজীর বাজারে মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির ৭ শতক জমি রয়েছে। এই জায়গা সমিতির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বাপ্পী এই জায়গায় দু’তলা বাসা নির্মাণ তো দূরের কথা কখনোই জায়গা দখলের মনোভাবও পোষণ করেননি।’ সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- সহ-সভাপতি সালমান আরফিন, কোষাধ্যক্ষ সিরাজুল হক, ডিরেক্টর শিপু মিয়া, সদস্য হাজী সামছুদ্দিন, হাজী মখলিছ মিয়া, হাজী হোসেন আহমদ, মুহিব উদ্দিন জামাল, নিজাম উদ্দিন, মকবুল হোসেন, হাজী লিটন আহমদ, আনাছ মিয়া, কামরুল হাসান, মালাই মিয়া প্রমুখ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর