× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

লবণের চাহিদা কমেছে

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
২১ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার

গুজব ছড়িয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানোর পরের দিন লবণের বাজার ছিল নিরুত্তাপ। গতকাল লবণের ক্রেতা ছিল স্বাভাবিকের চেয়েও কম। আগের দিন অনেকে হুজুগে লবণ কিনে ফেলায় এমন অবস্থা বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শুক্রাবাদ বাজারের ভাই ভাই স্টোরের স্বত্ত্বাধিকারী মিজানুর রহমান বলেন, সারা মাসে আমার দোকানে লবণ বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ১৭০ কেজি। আমি সেদিন কয়েক ঘণ্টায় বিক্রি করেছি ১১০ কেজি। আর আজ সকাল থেকে এখন পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে মাত্র দেড় কেজি লবণ। সাধারণত এই সময়ে বিক্রি হয় ৫ থেকে ৬ কেজি। কাওরান বাজারের মোল্লা ট্রেডার্সের মালিক রুবেল মিয়া বলেন, মঙ্গলবার বিক্রি করেছি ২৮০ কেজি লবণ।
শেষে লোকের এত চাহিদা ছিলো যে, দোকানে লিখে রাখতে হয় লবণ নাই। আজ (গতকাল) অনেক লোক লবণের প্যাকেট নিয়ে এসেছেন বিক্রি করতে। তারা বিভিন্ন দোকানে ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছিলেন। কিন্তু এখন কেনা দামেও কেউ নিচ্ছেন না। মায়ের দোয়া ট্রেডার্সের লতিফ খান বলেন, আমার দোকানে থাকা ২২০ কেজি লবণ বিক্রি হয়। মঙ্গলবারেই লবণের অর্ডার করি। সকালে ২০০ কেজি লবণ দিয়ে গেছে। এখন লবণের ক্রেতা নাই বললেই চলে। সকাল থেকে প্রায় ৮ ঘণ্টায় বিক্রি হয়েছে মাত্র ৪ কেজি লবণ। কাঁঠাল বাগান এলাকার পুকুরপাড় গলির গাজী স্টোরে মঙ্গলবার ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল লবণ। গতকাল বুধবার সেই দোকানে আবার গেলে জানানো হয়, লবণ শেষ। তার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আমার দোকানের সব লবণ বিক্রি হয়েছে। প্যাকেটের দামেই বিক্রি করেছি। রাজধানীর আজিমপুরের নিজাম স্টোরের মালিক নিজাম বলেন, মঙ্গলবার হঠাৎ দোকানে দেখি লবণ কিনতে এসেছেন একাধিক ক্রেতা। অল্প লবণ ছিলো আমার দোকানে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিক্রি হয় সব। গায়ের দামেই বিক্রি করেছেন বলে জানান তিনি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর