ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ
চবি ছাত্রলীগের দু'পক্ষের সংঘর্ষ
শিক্ষাঙ্গন চবি প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) নভেম্বর ২৯, ২০১৯, শুক্রবার, ২:২৬ পূর্বাহ্ন
(৪ বছর আগে) নভেম্বর ২৯, ২০১৯, শুক্রবার, ২:২৬ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৪জন সামান্য হয়েছে বলে জানা যায়।হলের টেলিভিশন কক্ষে প্রোগ্রাম করাকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ আব্দুর রব হলে চুজ ফ্রেন্ড উইথ কেয়ার (সিএফসি) ও ভিএক্সের মধ্যে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। পরে অনান্য হলগুলো থেকে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীরা অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে কয়েকটি হলের সামনে অবস্থান নেয়।
ঘটনায় বিবাদমান পক্ষ দুটি হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের নেতৃত্বাধীন সিএফসি। অপর পক্ষ সাবেক দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান বিপুলের নেতৃত্বাধীন ভিএক্স পক্ষের নেতাকর্মীরা। পুলিশ ও ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, ভিএক্স পক্ষের প্রথম বর্ষের কর্মীরা শহীদ আব্দুর হলের টেলিভিশন কক্ষে মিটিং করছিল।এ সময় সিএফসির কর্মীরাও মিটিংয়ের জন্য আসে এবং ভিএক্স কর্মীদের বের হয়ে যেতে বলে। তখন তারা বের না হতে চাইলে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। পরে এ খবর অনান্য হলে ছড়িয়ে পড়লে সিএফসি পক্ষের কর্মীরা শাহ্ আমানত হল, সোহরাওয়ার্দী ও রব হলের সামনে ও ভিএক্স পক্ষে কর্মীরা এ এফ রহমান হলের সামনে অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে ঘণ্টাব্যপী অবস্থানের পর সিনিয়ররা বসে সমাধান করে।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল বলেন, জুনিয়রদের মধ্যে সামান্য হাতাহাতি হয়েছে।
তবে উভয় পক্ষের সিনিয়ররা বসে মিমাংসা করেছে।
ভিএক্স পক্ষের নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় বলেন, আমাদের জুনিয়ররা মিটিং করছিল এসময় ওদের জুনিয়রা ওদের বের হয়ে যেতে বললে একটু হাতা হাতি হয়। তবে আমরা বসে সমাধান করেছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এস এম মনিরুল হাসান বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে একটু ঝামেলা হয়েছিল। তবে বর্তমানে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং দুটি পক্ষকে বসে সমাধানের জন্য বলা হয়েছে।
ঘটনায় বিবাদমান পক্ষ দুটি হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের নেতৃত্বাধীন সিএফসি। অপর পক্ষ সাবেক দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান বিপুলের নেতৃত্বাধীন ভিএক্স পক্ষের নেতাকর্মীরা। পুলিশ ও ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, ভিএক্স পক্ষের প্রথম বর্ষের কর্মীরা শহীদ আব্দুর হলের টেলিভিশন কক্ষে মিটিং করছিল।এ সময় সিএফসির কর্মীরাও মিটিংয়ের জন্য আসে এবং ভিএক্স কর্মীদের বের হয়ে যেতে বলে। তখন তারা বের না হতে চাইলে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। পরে এ খবর অনান্য হলে ছড়িয়ে পড়লে সিএফসি পক্ষের কর্মীরা শাহ্ আমানত হল, সোহরাওয়ার্দী ও রব হলের সামনে ও ভিএক্স পক্ষে কর্মীরা এ এফ রহমান হলের সামনে অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে ঘণ্টাব্যপী অবস্থানের পর সিনিয়ররা বসে সমাধান করে।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল বলেন, জুনিয়রদের মধ্যে সামান্য হাতাহাতি হয়েছে।
ভিএক্স পক্ষের নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় বলেন, আমাদের জুনিয়ররা মিটিং করছিল এসময় ওদের জুনিয়রা ওদের বের হয়ে যেতে বললে একটু হাতা হাতি হয়। তবে আমরা বসে সমাধান করেছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এস এম মনিরুল হাসান বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে একটু ঝামেলা হয়েছিল। তবে বর্তমানে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং দুটি পক্ষকে বসে সমাধানের জন্য বলা হয়েছে।
অন্যান্য খবর