× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পরীক্ষা না দিয়েই ১২তম; শাস্তি চায় শিক্ষক সমিতি

শিক্ষাঙ্গন

কুবি প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ৫, ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৭:১৮ পূর্বাহ্ন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ‘বি ইউনিট’ ভর্তি পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি বিনষ্টের অভিযোগ এনে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এই দাবি জানানো হয়। মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাজী ওমর সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মোঃ শামিমুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোঃ আবু তাহের, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ‘বি’ ইউনিটের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল, প্রক্টর ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধানসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।

‘বি’ ইউনিটের আহবায়ক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, আমি এ ঘটনায় মর্মাহত। আশা করছি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার হবে।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মোঃ শামিমুল ইসলাম বলেন, জাতির কাছে যে তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে তা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে  হেয় করার জন্য তা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ কু-কর্মেল সঙ্গে যারা জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু এ আশ্বাস যেন অন্যসব আশ্বাসের মত ঝুলে না থাকে।

মানববন্ধনে রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. আবু তাহের  বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়েরর ভর্তি পরীক্ষা আমাদের অহংকার ও অস্তিত্বের বিষয়। কখনো ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেনি। গত কিছুদিন আগে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে যে ষড়যন্ত্র হয়েছে তা নিয়ে আমরা আশাহত।
যারা তথ্য সরবরাহ করেছেন তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিরর আওতায় আনা হবে।

উল্লেখ্য, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের  ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ২০৬১৫০ রোলধারী ভর্তিচ্ছু মো. আলী মোস্তাকিন উত্তরপত্রের রোল নম্বর লিখার নির্ধারিত স্থানে সঠিক রোল লিখলেও বৃত্তে ভরাটের  স্থানে ‘১’ এর স্থলে ‘০’ ভরাট করেন। ওই কক্ষের দায়িত্ব থাকা পরিদর্শকের অসর্তকতায় বিষয়টি ধরা না পড়ায় উত্তরপত্রটি ভুলভাবেই মূল্যায়িত হয়। যার ফলে ২০৬১৫০ রােলধারী ভর্তিচ্ছু মো. আলী মোস্তাকিন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলেও তিনি রোল নম্বর ভুল লিখায় পরীক্ষা অংশ না নিয়েও ২০৬০৫০ রোলধারী সাজ্জাতুল ইসলাম মেধাতালিকায় স্থান পায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর