× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘প্রকল্প নির্মাণের সময় পরিবেশের ক্ষতি নিয়ে আমরা কেউ ভাবিনা’

অনলাইন

তামান্না মোমিন খান
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ৬, ২০১৯, শুক্রবার, ২:১৯ পূর্বাহ্ন

নগরবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের দেশে উন্নয়ন প্রকল্প ব্যয় বাড়ে, নির্মাণ সময় বাড়ে কিন্তু পরিবেশ রক্ষায় অর্থ ব্যয় করা হয় না। মেট্রোরেলের মত বৃহত্তর প্রকল্প করার আগে ইনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট এসেসমেন্ট করতে হয়। একটা হলো দীর্ঘ মেয়াদী ইমপ্যাক্ট, আরেকটি হলো স্বল্প মেয়াদী ইমপ্যাক্ট। বায়ুদূষণ হচ্ছে তাৎক্ষণিক ইমপ্যাক্ট। যেখানে প্রকল্পের কাজ চলছে সেখান দিয়ে যারা হাঁটা চলা করে, ওখানে যারা বসবাস করে, ওখানে যারা দোকানদারি করে তাদের সকলের উপড় প্রভাব ফেলে। সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে এসব জায়গায় যারা দাঁড়িয়ে ট্রাফিক পুলিশের কাজ করে তাদের ওপর। দীর্ঘমেয়াদি ইমপ্যাক্ট হচ্ছে মানুষের ক্রমাগত স্বাস্থ্যের অবনতি। কম দূষণ করে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ করার থাকলে তা করা হচ্ছে না।
কারণ, কর্তৃপক্ষ বায়ুদূষণের বিষয়ে সিরিয়াস নয়। তারা শুধু খরচ কমায়। ইঞ্জিনিয়ার বা কন্সসাল্টিং ফার্মের কন্টাক্টর তারা তো ওখানে রোজ রোজ আসে না, মাঝে মধ্যে আসে। ওখানে যারা নির্মাণ কাজ করছে সেই শ্রমিকরাও বায়ুদূষণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আর সাধারণ মানুষ তো আছে। কেউ নিয়ম মেনে কাজ করে না। এটা হচ্ছে প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণ। সুশাসনের অভাব হয়ে গেছে। কেউ নিয়ম মানে না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর