× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রেমিকার বাবা-মাকে দায়ী করে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ৯, ২০১৯, সোমবার, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন

নিজের মৃত্যুর জন্য প্রেমিকার বাবা-মাকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেছেন সায়েম হাসান শান্ত (২১) নামে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক ছাত্র। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ধোলাইখালের নিজ বাসা থেকে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিজ কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শান্ত।

এর আগে প্রেমের সম্পর্ক মেনে না নিয়ে মামলা দিয়ে হয়রানির জন্য প্রেমিকার মা-বাবাকে দায়ী করে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি।

সূত্রাপুর থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ধানমন্ডি শাখার শিক্ষার্থী শান্ত বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান ছিলেন।

শান্তর বাবা রিপন গণমাধ্যমকে বলেন, শান্তর সঙ্গে পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজার এলাকার একটি মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিলো। গত ২৬শে নভেম্বর মেয়েটি আমার বাড়িতে চলে আসে। এরপর তার বাবাসহ স্বজনরা নিতে এলেও মেয়েটি যায়নি। তখন মেয়েটিকে মারধর করে চলে যায় তারা।

এরপর মেয়েটির বাবা কোতোয়ালি থানায় অপহরণ মামলা করলে শান্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কয়েক দিন জেল খাটার পর গত শুক্রবার ছাড়া পায় শান্ত।

শান্তর বাবা আরও বলেন, এরইমধ্যে মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যায় তার মা-বাবা।
শান্ত ছাড়া পাওয়ার পর এলাকায় অনেকেই তাকে এ নিয়ে অপমানজনক কথা বলতো। এই ক্ষোভে সন্ধ্যায় নিজ রুমে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে সে।

আত্মহত্যার আগে শান্ত ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তার মৃত্যুর জন্য প্রেমিকার মা-বাবাকে দায়ী করেছে বলে জানান তিনি। একমাত্র ছেলের আত্মহত্যায় প্ররোচনায় দায়ে মেয়েটির বাবা-মায়ের বিচার দাবি করেন শান্তর বাবা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর