× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বিশ্বনাথের বাড়ল্লা বিলে ‘১৪৪ ধারা’ জারি

বাংলারজমিন

বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার

সিলেটের বিশ্বনাথে বাড়ল্লা নামক পঞ্চায়েতি বিল নিয়ে গত ৪-৫ দিন ধরে দু’পক্ষে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। একপক্ষে রয়েছেন উপজেলার করপাড়া গ্রামের তফির মিয়ার ছেলে দেলোয়ার হোসেন অন্যপক্ষে রয়েছেন একই গ্রামের মৃত তফাজ্জুল আলীর ছেলে সোহেল মিয়া। সিঙ্গেরকাছ মৌজার ৫২ নং জেএলের ৪৬৫, ৪৪২, ১০৮৪ নং খতিয়ানের ৯৩১৫ নং দাগের প্রায় ১০ একর জায়গার ওই বিলের মালিকানা নিয়ে ওই দু’পক্ষের চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষ এড়াতে সোমবার দুপুরে ওই বাড়ল্লা বিলে ১৪৪ ধারা জারি করেছে থানা পুলিশ। করপাড়া গ্রামের হাজী তফির মিয়া বাড়িতে জরুরি বৈঠকে উপস্থিত থাকা ফজলুর রহমান, ফিরোজ আলী, মোশাহিদ আলী, সায়েখ আলী, আব্দুল গণি, আব্দুল ওয়াদুদ ও বাতিকুল ইসলাম জানান- বাড়ল্লার বিলটি তাদের পূর্ব পুরুষদের নামে রয়েছে। ফলে সোহেল মিয়াও এর একটি অংশের মালিক রয়েছেন। আর এক অংশের মালিক থাকার সুবাদে তিনি (সোহেল মিয়া) গত ৪ঠা ডিসেম্বর পঞ্চায়েতকে না বলে মাছ ধরতে মেশিন দ্বারা সেচ লাগান। ওইদিন পঞ্চায়েত পক্ষের লোকজন নিয়ে সেচে বাধা দেন গ্রামের দেলোয়ার হোসেন।
পরদিন ৫ই ডিসেম্বর বিল দখল নিয়ে উত্তেজনা উল্লেখ করে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি আবেদনও করেন দেলোয়ার হোসেন। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত বিলে ১৪৪ ধারা জারির আদেশ দেন। আর আদালতের ওই আদেশের প্রেক্ষিতে সোমবার বিশ্বনাথ থানার ওসি শামীম মুসার নির্দেশে এসআই গোপেশ দাশ বাড়ল্লার বিলে গিয়ে ১৪৪ ধারা জারির করেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে থানার ওসি শামীম মুসা ও এসআই গোপেশ দাশ বলেন, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ওই বিলে ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে এবং উভয়পক্ষের কেউই বিলে মাছ ধরতে পারবেন না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর