× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাংলাদেশ ও চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে দ্বৈতকরণ আরোপণ পরিহার চুক্তি স্বাক্ষর

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার
১৪ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার

দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার এবং বিনিয়োগ সম্প্রসারণের অধিকতর অনুকূল পরিবেশ তৈরির জন্য বাংলাদেশ ও চেক প্রজাতন্ত্র-এর মধ্যে দ্বৈতকর পরিহার চুক্তি সই হয়েছে।

১১ই ডিসেম্বর ২০১৯ স্থানীয় সময় দুপুর ১টায় চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগ-এর অর্থ মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ এবং চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে একটি দ্বৈতকর আরোপ পরিহার চুক্তি (Double Taxation Avoidance Agreement) স্বাক্ষরিত হয়। এটি বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের ৩৬তম স্বাক্ষরিত উঞঅঅ. চেক প্রজাতন্ত্রের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সে দেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী Ms. Alena Schillerova এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এনডিসি।

এ সময়ে চেক প্রজাতন্ত্রের দু’জন উপমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষে এনবিআর সদস্য মিজ আরিফা শাহানা, প্রথম সচিব, মিজ আসমা দিনা গনি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক শাহরিয়ার মোশাররফ উপস্থিত ছিলেন। বার্লিনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর, সাইফুল ইসলামও উক্ত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। চুক্তি দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। এনবিআর-এর চেয়ারম্যান চেক প্রজাতন্ত্রের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীকে সুবিধাজনক সময়ে বাণিজ্য প্রতিনিধি দলসহ বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানান।

দু’দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার ও বিনিয়োগ বাড়াতে এ চুক্তি স্বাক্ষরের প্রয়োজন ছিল। চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে চেক প্রজাতন্ত্রের জন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হবে। একইভাবে বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীরাও চেক প্রজাতন্ত্রে বিনিয়োগ করতে উৎসাহী হবেন।
একই আয়ের উপর দুই দেশে কর পরিহার করাই এই চুক্তির লক্ষ্য। চুক্তি সইয়ের পর বিনিয়োগকারীকে একই অর্থ বা আয়ের জন্য দু’দেশে আর কর দিতে হবে না। একই ব্যক্তি বা সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের আয়ের উপর যাতে দুই দফা কর দিতে না হয়, সে লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বৈত কর পরিহার চুক্তি হয়ে থাকে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর