× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ৯ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিঃ

মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ / কারাগারে থেকেও দুই ছাত্রদল নেতা মামলার আসামি

প্রথম পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৪ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার

কারাগারে থাকার পরও দুই ছাত্রদল নেতা কীভাবে হাইকোর্টের সামনে মোটরসাইকেলে আগুন দিলেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, হাইকোর্টের সামনে মোটরসাইকেলে আগুন দেয়ার ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা মামলায় ১৩৫ আসামির মধ্যে মধ্যে ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার বহুদিন ধরে জেলে। আরেক আসামি গত ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাফিজও কারাগারে। অথচ তাকেও এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়া হাইকোর্ট এলাকায় সরকারের বিশেষ বাহিনী মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করেছে বলেও অভিযোগ করেছেন বিএনপির রিজভী।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, অবৈধ সরকারের চারিদিকে অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে দেখে আবারও অস্থির হয়ে গেছে। ক্ষমতা হারানোর ভয়ে আবারও উদ্ভট, বানোয়াট, আজগুবি মামলার প্লাবন বইয়ে দিচ্ছে। সরকারের মত পুলিশও এখন গায়েবি তথ্য উৎপাদনের কারখানায় পরিণত হয়েছে।
গত এক সপ্তাহে সিনিয়র নেতাদের নামে একের পর এক মামলা দিয়েই যাচ্ছে। মৃত ব্যক্তি, কারাবন্দি নেতাদেরও গায়েবি মামলার পাইকারি আসামি করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, বুধবার মধ্যরাতে সরকার তাদের ‘খয়ের খাঁ’ পুলিশকে দিয়ে আমাদের ১৩৫ জন নেতাকে আসামি করে মোটরসাইকেল পোড়ানোর উদ্ভট দুই মামলা করেছে। হাইকোর্ট এলাকায় বেওয়ারিশ দুই মোটর সাইকেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা। বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়ার জন্য সরকারের বিশেষ বাহিনীর পরিকল্পিত এ অগ্নিসংযোগ করেছে। ঘটনার পর ডিএমপি রমনা জোনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার এস এম শামীম সাংবাদিকদের বলেছেন, কারা কী উদ্দেশ্যে গাড়িগুলোতে আগুন দিয়েছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কোন হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও মোটরসাইকেল তিনটির মালিকানা কেউ দাবি না করায় মনে হচ্ছে আগুনের ঘটনা উদ্দেশ্যমূলক। ঘটনার পর এখনো বেওয়ারিশ মোটরসাইকেলগুলোর মালিক খুঁজে পায়নি পুলিশ! অথচ মামলা হয়েছ ১৩৫ জন নেতার নামে। কি হাস্যকর মামলা যে, ৩টি মোটরসাইকেল পোড়াতে ১৩৫ নেতার প্রয়োজন পড়লো। সবাই এটা জানেন যে ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের লোকজন এবং সরকারের বিশেষ বাহিনীর পরিকল্পিত একেকটি ঘটনা ঘটিয়ে বিএনপির নামে মামলা দিচ্ছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর