× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পিটিআইয়ের রিপোর্ট / ভারত থেকে ৯ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার বাংলাদেশের

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ১৫, ২০১৯, রবিবার, ১১:৩১ পূর্বাহ্ন

ভারত থেকে ৯টি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ। এ পণ্যগুলো ত্রিপুরার সঙ্গে দুটি স্থলবন্দর আখাউড়া ও শ্রীমান্তপুর দিয়ে আমদানি করা হবে। এ নিয়ে ভারত থেকে ১৬টি পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ দুই দফায় তুলে নিল বাংলাদেশ। রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক স্বপ্না দেবনাথকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই। শনিবার তিনি বলেছেন, এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার ফলে আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, ত্রিপুরার সঙ্গে সাতটি স্থল বন্দর দিয়ে ২০১৮-১৯ সালে ৫২২.৪২ কোটি রুপির পণ্য ভারতে রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে তারা আমদানি করেছে ১৪.৬৬ কোটি রুপির পণ্য। স্বপ্না দেবনাথ বলেন, ঢাকা বিভিন্ন পণ্যের ওপর বিধিনিষেধ দেয়ার কারণে বাণিজ্যে অসমতা দেখা দিয়েছে।
তাই আখাউড়া ও শ্রীমান্তপুর স্থল কাস্টমস স্টেশনের মাধ্যমে ৯টি পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ। ১লা ডিসেম্বর থেকে এই বিধিনিষেধ তুলে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হিজলি বাদাম, কাগজ, চিনি, জেনারেটর, ভাঙা কাচ, চকোলেট, বেবি টিস্যু, কনফেকশনারি ও বিটুমিন। বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশের ত্রিপুরা সীমান্তে আরও ৫টি স্থল বন্দর সচল রয়েছে। এগুলো হলো মুহুরিঘাট, খোয়াইঘাট, ধলাইঘাট, মনুঘাট ও পুরান রাঘনা।

ভারত সরকারের ওই কর্মকর্তা বলেছেন, রাজ্য সরকার ত্রিপুরার স্থল বন্দর দিয়ে চা রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ প্রত্যাহার দাবি করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ ওই বিধিনিষেধ এখনও শিথিল করে নি। ত্রিপুরা টি ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সন্তোষ সাহা বলেছেন, যদি রাজ্যের স্থলবন্দর দিয়ে চা রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করতো তাহলে তাতে লাভবান হতো ত্রিপুরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর