× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ইটনায় ৯ দোকান-বসতবাড়ি পুড়ে কোটি টাকার ক্ষতি

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১৬ ডিসেম্বর ২০১৯, সোমবার

ইটনা উপজেলার জয়সিদ্ধি বাজারে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৯টি দোকান ও বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হয়। অগ্নিকাণ্ডে অন্তত এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা জানিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে জয়সিদ্ধি বাজারের পারভেজ ঠাকুরের লেপ-তোষক তৈরির দোকানে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনের ভয়াবহ লেলিহান শিখা দেখে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে তৎপরতা শুরু করেন। প্রায় দেড় ঘন্টার চেষ্টায় বেলা ১১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এর আগেই পারভেজ ঠাকুরের লেপ-তোষক তৈরির দোকান ছাড়াও বাজারের রিপনের কাপড় ও জুতার দোকান, তাপসের স্টেশনারী দোকান, নিবারন পালের স্বর্ণের দোকান, গোপাল বণিকের স্বর্ণের দোকান, কালিপদের কাঁচামালের দোকান এবং হোমিও চিকিৎসক এস এম নোমান ওরফে জালাল উদ্দিনের দোকান ও দুইটি বসতঘর মালামালসহ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এছাড়া মিজানুর রহমানের ঠাকুরের কাপড়ের দোকানসহ আরো বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এতে অন্তত এক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন। এর মধ্যে দোকান ও দুইটি বসতঘর মালামালসহ পুড়ে কেবল হোমিও চিকিৎসক এস এম নোমান ওরফে জালাল উদ্দিনের অন্তত ৪৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তার ছেলে এসএম আমান জানিয়েছেন। জয়সিদ্ধি বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ঠাকুর জানান, আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা সর্বস্ব হারিয়েছেন। তাদেরকে ক্ষতিপূরণসহ পুনর্বাসন করা না হলে তাদের পরিবারে বিপর্যয় নেমে আসবে। এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ইটনা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চৌধুরী কামরুল হাসান, ইউএনও নাফিসা আক্তার এবং ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান বিপিএম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর