জাতীয় সংদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন এমপি বলেন, সমাজ থেকে বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে হলে সমাজের প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষকে একযোগে কাজ করতে হবে। ছেলেমেয়ের অভিভাবকদের সচেতন করতে পারলে অনেকটাই প্রতিরোধ করা যাবে। দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। তাই মেয়েরা এখন পিছিয়ে থাকতে পারে না। এক কোটি শিক্ষার্থীর হাতে উপ-বৃত্তির টাকা মোবাইলের মাধ্যমে তাদের মা-বাবার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। শিক্ষার এ সুযোগগুলো যেন আমরা কাজে লাগাই। কারণ সরকার ছেলে মেয়েদর জন্য এ সুযোগগুলো সৃষ্টি করেছেন। সরকার শুধু মেয়েদেরই জন্যই নয়, ছেলেদের জন্যও বৃত্তি প্রদানের ব্যবস্থা করছে।
আর ইংরেজি বছরের প্রথম দিনেই ৩৫ কোটি নতুন বই পৌঁছে যাচ্ছে শিক্ষাথীঁদের হাতে। সমাজ থেকে ইফটিজিং বন্ধ করতে হবে। শনিবার দুপুরে জাতীয় সংসদের উদ্যোগে মাদারীপুরের শিবচর চৌধুরী ফাতেমা বেগম পৌর অডিটরিয়ামে আয়োজিত ‘বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ পূর্বক মাতৃমৃত্যু হ্রাসকরণ পরামর্শ কর্মশালা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন- জাতীয় সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান। এছাড়া জাতি সংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো, ইউএনএফপিএ-র প্রতিনিধি ড. আশা টর্ককেলসন।
আরো উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ আসম ফিরোজ এমপি, ক্যাপটেন তাজুল ইসলাম এমপি, সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. আফম রুহুল হক এমপি, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সামসুল হক টুকু এমপি, জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ এমপি, সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি এমপি, আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি, মো. নজরুল ইসলাম বাবু এমপি, প্রফেসর ড. হাবিবে মিল্লাত এমপি, মো. ফকরুল ইসলাম এমপি, নাহিদ ইজহার খান এমপি, রাজি মো ফকরুল এমপি, সূর্বণা মোস্তফা এমপি, অপরাজিতা হক এমপি, শবনাম বেগম এমপি, আদিবা আনজুম মিতা এমপি প্রমুখ।