× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কোহলি নাকি ফিঞ্চ, কার হাতে উঠবে ট্রফি?

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
১৯ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার

ব্যাঙ্গালুরুতে আজ সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। মুম্বইয়ে প্রথম ওয়ানডেতে ১০ উইকেটে জেতে অজিরা। তবে শুক্রবার রাজকোটে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৩৬ রানের জয়ে সমতা আনে বিরাট কোহলির দল। এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আজ জিতলে টানা দ্বিতীয়বার ভারতে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কৃতিত্ব দেখাবে অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপের আগে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে জিতেছিল অ্যারন ফিঞ্চের দল। ১০ বছর পর ভারতে ব্যাক টু ব্যাক ওয়ানডে সিরিজ জয়ের হাতছানি অস্ট্রেলিয়ার সামনে। ২০০৯-১০ সালে ভারতের মাটিতে ৭ ম্যাচ সিরিজে অস্ট্রেলিয়া জেতে ৪-২ ব্যবধানে। এর আগে ২০০৭-০৮ সালে ভারত থেকে একই ব্যবধানের সিরিজ জয় নিয়ে ফেরেন পন্টিং-গিলক্রিস্টরা।
প্রথম ম্যাচে ভারতের ব্যাটিং লাইনআপ মুখ থুবড়ে পড়ে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের সামনে।
স্পিনাররাও ওই ম্যাচে সুবিধা করতে পারেননি। তবে রাজকোটে দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটে-বলে ঘুরে দাঁড়ায় কোহলিরা। কোনো সেঞ্চুরি না পেলেও শিখর ধাওয়ানের ৯৬, অধিনায়ক কোহলির ৭৮ ও লোকেশ রাহুলের ৫২ বলে ৮০ রানের ঝড়ো ইনিংসে ৩৪০ রানের পাহাড় গড়ে ভারত। রান তাড়ায় স্টিভ স্মিথের ব্যাটে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় ৩৭ ওভারে তাদের স্কোর ছিল ২১৯/৩। ৩৮তম ওভারে এসে বাঁহাতি লেগস্পিনার (চায়নাম্যান) কুলদীপ যাদব ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন। চার বলের মধ্যে যাদব সাজঘরে ফেরান অ্যালেক্স ক্যারি ও সেঞ্চুরির দোরগোড়ায় থাকা স্মিথকে (৯৮)। শেষ পর্যন্ত ৪৯.১ ওভারে ৩০৪ রানে থামে অস্ট্রেলিয়া। যুজবেন্দ্র চাহালের জায়গায় খেলা রবীন্দ্র জাদেজাও ভালো বোলিং করেন। অধিনায়ক ফিঞ্চর (৩৩) ও মারনাস লাবুশেনের (৪৬) উইকেট নেন তিনি। ব্যাঙ্গালুরুর এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের উইকেট ব্যাটিংবান্ধব। এখানে নিজেদের শেষ ৪ ম্যাচে (বিশ্বকাপ ম্যাচসহ) ৩ জয় পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এর মধ্যে একটি জয় ভারতের বিপক্ষে। ২০১৭তে দ্বিপক্ষীয় সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ২১ রানের জয় কুড়ান স্মিথ-ওয়ার্নাররা। আগে ব্যাট করে ওপেনার ওয়ার্নারের ১২৪ ও ফিঞ্চের ৯৪ রানের ইনিংসে ৩৩৪/৫ সংগ্রহ করে অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ৫০ ওভারে ভারত থামে ৩১৩/৮-এ। চিন্নাস্বামীতে ওটাই শেষ আন্তর্জাতিক ওয়ানডে। এ মাঠে ভারতেরও সুখস্মৃতি আছে। বিশেষত রোহিত শর্মার। ২০১৩তে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন রোহিত। তার ২০৯ রানের ইনিংসে ভর করে চিন্নাস্বামীতে দলীয় সর্বোচ্চ ৩৮৩ রানের পাহাড় গড়ে ভারত। জেমস ফকনারের ৭৩ বলে ১১৩ রানের ঝড়ে একটা সময় জয়ের আশা জাগায় অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৪৫.১ ওভারে ৩২৬ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর