সিলেটের ট্রেনে ২৭টি নতুন কোচ সংযুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে পাহাড়িকায় ১৪টি ও উদয়নে ১৩টি বগি সংযোজিত করা হয়। গতকাল সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ বগিগুলোর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা থেকে ভিডিও কলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কার্যক্রমের উদ্বোধনের সময় সিলেট রেল স্টেশনেও এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কলের মাধ্যমে উদ্বোধনের সময় সিলেটে পুরো চিত্র বড় পর্দায় দেখানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেলের মহাপরিচালক মো. শামসুজ্জামান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট ৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, জেলা প্রশাসক কাজী এমদাদুল ইসলামসহ সিলেটের রাজনৈতিক ও রেলের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ। রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন- ১৯৮৬ সালে পাহাড়িকা এবং ১৯৯৮ সালে উদয়ন ট্রেন চালু হয়েছিল। এই ট্রেনগুলো দীর্ঘ বছর ধরেই নতুন রূপে পরিবর্তন হয়নি।
ট্রেন যাত্রীদের দীর্ঘদিনের কষ্টের যাত্রা এবার পুরাতন ট্রেন ছেড়ে নতুন ট্রেনেই চলাচল করবেন সাধারণ যাত্রীরা। নতুন এই দুটি ট্রেনেই ভ্রমণ করবেন ২ হাজার ৪৪৪ জন (যাওয়া-আসা)। প্রতিটি ট্রেনেই রয়েছে এসি-২টি, এসি স্লিপার-২টি, নন এসি-৭টি, পাওয়ার কার গার্ড রুমসহ নানাবিধ নিরাপত্তা ব্যবস্থাও।