× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অভিজাত আন্তর্জাতিক পুরস্কার জিতলেন বাংলাদেশী নারী বিজ্ঞানী

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২০, বুধবার, ১:১৯ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ড. ফিরদৌসি কাদরি অভিজাত ল’রেল-ইউনেস্কো পুরস্কার জিতেছেন। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিশুদের ক্ষতিগ্রস্ত করে যেসব সংক্রামক রোগ তা অনুধাবন করা এবং প্রতিরোধ, আগেভাগে রোগ নির্ণয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে এমন টিকায় তার অবদানের জন্য ল’রেল-ইউনেস্কো ফর ওমেন ইন সায়েন্স এওয়ার্ড ঘোষণা করা হয়। ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডায়রিয়া ডিজিজ অ্যান্ড রিসার্সের মিউকোসাল ইমিউনোলজি অ্যান্ড ভ্যাক্সিনোলজি ইউনিটের প্রধান ডা. ফিরদৌসি। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানে নারী ও কন্যাশিশু বিষয়ক আন্তর্জাতিক দিবসে এশিয়া প্রশান্ত অঞ্চলে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে তাকে। ডা. ফিরদৌসিকে এই পুরস্কার হিসেবে প্যারিসে অবস্থিত ইউনেস্কোর সদর দপ্তরে আগামী ১২ই মার্চ এক অনুষ্ঠানে এক লাখ ইউরোর বেশি অর্থ তুলে দেয়া হবে। একই পুরস্কার জিতেছেন আরো চারজন নারী বিজ্ঞানী। তারা হলেন বৈরুতে আমেরিকান ইউনিভার্সিটির প্রফেসর আবলা মেহিও সিবাই, ফ্রান্সের কলেজ দ্য ফ্রান্সের প্রফেসর এডিথ হার্ড, ন্যাশনাল অটোনমাস ইউনিভার্সিটি মেক্সিকোর জিনোমিক সায়েন্স সেন্টারের প্রফেসর এস্পারাঞ্জা মার্টিনেজ-রোমিরো এবং ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোর প্রফেসর ক্রিস্টি আনসেথ। সারা বিশ্ব থেকে ১৫ জন তরুণ নারী বিজ্ঞানীকে এতে স্বীকৃতি দেয়া হয়।
এর পাশাপাশি আছেন তারাও। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠার হয় ওমেন ইন সায়েন্স বা বিজ্ঞানে নারী কর্মসূচি। তারপর থেকে প্রতি বছর সমস্ত অঞ্চল থেকে ৫ জন অসাধারণ নারী গবেষককে সম্মাননা ও সমর্থন জানিয়ে আসছে এই কর্মসূচি। এতে এখন পর্যন্ত সম্মানিত হয়েছেন মোট ১১২ জন। সমর্থন দেয়া হয়েছে কমপক্ষে ১১৮টি দেশের কমপক্ষে ৩৩০০ তরুণ নারী বিজ্ঞানীকে। এর মধ্যে রয়েছেন ডক্টরাল ক্যান্ডিডেট ও পোস্ট ডক্টরাল গবেষক।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর