× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মানুষের কথা ভেবে কেজরিওয়ালের শপথ ছুটির দিনে

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২০, বুধবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন

পর পর তিনবার দিল্লি জয়ের পর আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল মানুষের সুবিধা অনসুবিধার কথা ভেবে রোববার ছুটির দিনে শপথ নেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জানা গেছে, দিল্লির মানুষকে ধন্যবাদ জানাতে ১৬ই ফেব্রুয়ারি রামলীলা ময়দানে শপথ নেবেন তিনি। এর আগে দুবারই ১৪ই ফেব্রুয়ারি শপথ নিয়েছিলেন। এবার রোববার ছুটির দিন বাছাই করার পেছনে তিনি মানুষের কথা ভেবেছেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। জানা গিয়েছে, রোববার স্কুল, কলেজ, অফিস ছুটি থাকে। ফলে রামলীলা ময়দানে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান করলে যানজট হবে না। মানুষকে অসুবিধায় পড়তে হবে না। আর ছুটির দিন থাকায় কাজ ফেলে রেখে মানুষকে রামলীলা ময়দানে হাজির হতে হবে না।
বিপুল জয়ের পর গত মঙ্গলবারই অরবিন্দ কেজরিওয়াল তার এই জয়ের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন দিল্লিবাসীকে। গতকাল সকালেই রাজভবনে গিয়ে উপ- রাজ্যপাল অনিল বৈজলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে শপথের দিন তারিখ জানিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রায় ১৫ মিনিট কথা হয়েছে দু’জনের। তার পরেই আম আদমি পার্টি (আপ)-র সূত্রে জানানো হয় রোববার তৃতীয়বারের জন্য দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন কেজরিওয়াল। জানা গেছে, বিরোধী নেতাদের উপস্থিতিতে শপথ গ্রহণের মঞ্চ হয়ে উঠবে বিরোধীদের ঐক্য ও শক্তি প্রদর্শনের মঞ্চ। গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রবল দাপটের সামনে গুটিয়ে গিয়েছিল আম আদমি পার্টি। দিল্লি সাতটি আসনই পেয়েছিল বিজেপি। কিন্তু গত আট মাস ধরে ক্রমাগত পরিশ্রম করে মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন কেজরিওয়াল ও তার দল। উন্নয়নের মডেল অনুযায়ী কাজ করেছেন। সেই ফসলই এবার ঘরে তুলেছে আপ। এদিকে দিল্লি বিজেপি শিবিরে চলছে দোষারোপের পালা। দিল্লি বিজেপির প্রধান মনোজ তিওয়ারি নির্বাচনে ব্যর্থতার দায় প্রকাশ্যে গত মঙ্গলবারই স্বীকার করে নিয়েছিলেন। এবার ইস্তফা দেয়ার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন তিনি। মঙ্গলবারই ভোটগণনা শেষ হওয়ার পরে নিজের বাসভবনে সাংবাদিক বৈঠক করেন মনোজ তিওয়ারি। সেখানে ব্যর্থতার সমস্ত দায় স্বীকার করে নেন তিনি। মনোজের কাজে দল তুষ্ট নয়, পূর্বাঞ্চলীয় ভোট টানতে মনোজ ব্যর্থ, এমন কথাও শোনা যায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর