× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কাশ্মীরী আপেল কুলে সাফল্য

রকমারি

মো. রফিকুল ইসলাম, চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার

কাশ্মীরী আপেল কুল। দেখতে অনেকটাই আপেল ফলের মতো। পুরো শরীর জুড়ে সবুজ ও হালকা হলুদের উপর লাল। এটি অধিক পুষ্টিযুক্ত, সুস্বাদু ও জনপ্রিয়।

ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি  প্রোগাম (এনএটিপি-২)’র মাধ্যমে নিরাপদ ও বিষমুক্ত কাশ্মীরী আপেল কুল চাষ করে প্রথম বছরেই সাফলতা পেয়েছেন খানসামা উপজেলার নেউলা গ্রামের কৃষক হাফিজউদ্দিন। আপেল কুল চাষী হাফিজউদ্দিন জানান, কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও সহযোগিতায় গত বছরের জুন মাসে ৪৫ শতক জমিতে ৮০টি কাশ্মীরী আপেল কুলগাছ রোপণ করেন। ওই বাগানের মধ্যে সাথী ফসল হিসেবে উচ্চমূল্যের ফসল রসুনও চাষ করেন। চারা রোপণের মাত্র ৮ মাস পর এবারই গাছে প্রথম ফল ধরেছে। প্রতিটি গাছে ফলও ধরেছে ৬-৭ কেজি করে।
বাজারে প্রতিকেজি আপেল কুল ৮০-১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তিনি আরো জানান, স্বল্প সময়ে গাছে কুলের ভালো ফলন  হয়েছে। এটি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয় রং হওয়ায় বাজারে আপেল কুলের চাহিদাও ব্যাপক। এটি চাষাবাদে লাভবান হওয়া সম্ভব।

খানসামা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আফজাল হোসেন জানান, এনটিপি-২ প্রকল্পের আওতায় কৃষককে কাশ্মীরী আপেল কুল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়। কাশ্মিরী আপেল কুলের ফলন ও বাজারে চাহিদাও মোটামুটি সন্তোষজনক। এ কারণে ইতিমধ্যেই অনেক কৃষক বাগান করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। কৃষকরা যদি কৃষি বিভাগের পরামর্শে যথাযথভাবে এ জাতের কুল চাষ করেন, তাহলে দেশের কৃষি ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা উন্মোচন হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর