× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গরু কচুরিপানা খেলে আমরা খেতে পারবো না কেন -পরিকল্পনামন্ত্রী

শেষের পাতা

মানবজমিন ডেস্ক
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার

পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, গরু কচুরিপানা খেতে পারলে আমরা কেন পারবো না? সোমবার  দুপুরে এনইসি-২ সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কৃষি গবেষণায় অবদান রাখায় দুজনের হাতে পুরস্কার তুলে দিয়ে তিনি
একথা বলেন। এ সময় পোস্ট হারভেস্ট কস্ট কমানোর জন্য গবেষণার সুপারিশ করেন মন্ত্রী। কৃষি গবেষণায় অবদান রাখার জন্য ড. এম এ রহীম এবং ড. শামসুল আলমকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন পরিকল্পনামন্ত্রী। খবর সময় টিভির।
মন্ত্রী বলেন, আর কচুরিপানা নিয়ে কিছু করার যায় কি-না। কচুরিপানার পাতা খাওয়া যায় না কোনো? গরু তো খায়। গরু খেতে পারলে আমরা খেতে পারব না কেন? এ বিষয়ে গবেষণারও তাগিদ দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় রূপান্তর কৃষিতেই হয়েছে।
ওখান থেকে অন্যান্য ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়েছে। এম এ মান্নান বলেন, পোস্ট হারভেস্ট লস্ট  কীভাবে কমানো যায়, এ বিষয়ে গবেষণা করুন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রায়ই ক্ষোভ প্রকাশ করেন, কেন বেশি গবেষণা হচ্ছে না। গবেষণার জন্য এ সরকার উন্মুখ হয়ে আছে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে আরও বেশি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কেউ কেউ বলেন, এত প্রতিষ্ঠান কেন? ১৬ কোটি মানুষের দেশ এটা। আনুপাতিক হিসাব করলে আমরা এখনো ওই পর্যায়ে যাইনি, যে লেভেলে পশ্চিমারা আছে। তাই প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আরও বেশি প্রতিষ্ঠান গড়তে হবে। মান নিয়ে অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীও করেন। তার ধারণা, চাপের মুখে মানোন্নয়ন হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর