× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

স্ত্রীকে অপহরণ করে ঢাকায় নিয়ে খুন

বাংলারজমিন

লাখাই (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার

লাখাইয়ে নিজের স্ত্রীকে অপহরণের পর ঢাকায় নিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। ১৭ই জানুয়ারি এ হত্যার ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও মামলা সূত্রে জানা যায়, লাখাই উপজেলার তেঘরিয়া গ্রামের সুরুজ আলীর কন্যা রেহেনা খাতুনের সঙ্গে একই গ্রামের মজর আলীর পুত্র হেলাল মিয়ার গত বছরের ২৩শে জুন বিয়ে হয়। এরপর থেকে ঢাকায় বসবাস করে আসছিল তারা। বিয়ের ২/৩ মাস যেতে না যেতেই যৌতুক লোভী স্বামী হেলাল স্ত্রীর কাছে ২ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। রেহেনার দরিদ্র পিতা তা মেটাতে ব্যর্থ হলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতে থাকে। নির্যাতনের মাত্রা চরমে পৌঁছালে স্বামীকে না জানিয়ে ঢাকায় বাসা থেকে বাবার বাড়ি চলে আসে। এদিকে অর্থলোভী স্বামী ও তার সহযোগী জয়নাল হক, আজিল হক, সাপিল হক, মহিবুর রহমান, লাইটেস নিয়ে এসে দিন-দুপুরে বাবার বাড়ি থেকে রেহেনাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
পরে রেহেনার স্বামী খিলাগাঁও মেরাদিয়ার বাসায় পৌঁছালে রেহেনাকে ঘরে শিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। পুলিশ  লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরন করে।  এদিকে রেহেনার স্বামী হেলাল মিয়া ও তার সহযোগীরা পলাতক রয়েছে। পুলিশ ময়নতদন্ত শেষে লাশ নিহতের মা-বাবার কাছে হস্তান্তর করেছে। এ ব্যাপারে নিহতের বাবা সুরুজ আলী তার মেয়ে অপহরণ পরবর্র্র্র্র্র্র্র্র্তী শ্বাসরোধ করে হত্যার পর ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ এনে ২৯শে জানুয়ারি হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এ হেলাল মিয়া সহ ৪ সহযোগীকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। বর্তমানে মামলাটি ডিবিতে তদন্তধীন আছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর