× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কাউন্সিলর ভাট্টির অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম ভাট্টিকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় থেকে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে তলব করা হয়। দুদকের সহকারী পরিচালক আতাউর রহমান সরকারের স্বাক্ষর করা ওই চিঠিতে ভাট্টিকে আগামী ২৪শে ফেব্রুয়ারি হাজির হতে বলা হয়েছে। এতে আরো উল্লেখ করা হয়, মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে এই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। দুদকের পাঠানো ওই চিঠিতে ভাট্টি ও পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্র, আয়কর নথিসহ অভিযোগ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র নিয়ে আসতে বলা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে গত ডিসেম্বরে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। অভিযোগ সূত্র বলছে, মাদক ব্যবসা, হকারদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়, ভর্তি বাণিজ্য, লেগুনা-টেম্পো-রিকশা থেকে চাঁদা আদায় ও অন্যের জমি দখল করেই আজ আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন সিরাজুল ভাট্টি। রাজধানীর মুগদা এলাকাতেই রয়েছে তার ৫-৬টি বাড়ি।
অবৈধ অর্থে গড়ে তুলেছেন সুরাইয়া হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এছাড়া মুগদার ফ্যামিলি হাউজিংয়ে রয়েছে তার ভাট্টির নামে একাধিক ফ্ল্যাট। শুধু চাঁদাবাজি নয়, আইডিয়াল স্কুলের ভর্তি বাণিজ্যও এই কাউন্সিলরের নিয়ন্ত্রণে বলে অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। স্কুলের প্রতি শিক্ষার্থী ভর্তি প্রতি ২ লাখ টাকা তাকে দিতে হয়। অন্যদিকে মুগদা জেনারেল হাসপাতালেও কাউন্সিলর ভাট্টির একটি চক্র সক্রিয় বলে অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে, হাসপাতালে কোনো রোগী গেলে তাদের সেখান থেকে জোর করে ভাট্টির হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য বাধ্য করা হয়।
তাছাড়া হাসপাতাল থেকে রোগীদের দেয়া যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা সুরাইয়া ডায়াগনস্টিকে করাতে রোগীদের চাপ প্রয়োগ করে ভাট্টির লোকজন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর