× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গুজব ও অপপ্রচার রোধে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি কাজ করছে

শেষের পাতা

সংসদ রিপোর্টার
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, তথ্য মন্ত্রণালয়ে ‘গুজব প্রতিরোধ ও অবহিতকরণ’ সম্পর্কিত ১৯ সদস্য বিশিষ্ট উচ্চ পর্যায়ের কমিটি রয়েছে। এই কমিটি গুজব সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান এবং কমিটির আওতাভূক্ত দপ্তরসমূহ গুজব প্রতিরোধে স্ব স্ব দপ্তরের বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। গুজবের বিষয়ে সত্যতা পাওয়া গেলে সোস্যাল মিডিয়া থেকে জরুরিভিত্তিতে লিংকসমূহ বন্ধ ও প্রত্যাহারে বিটিআরসি তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। গতকাল সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান। সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মোছাঃ শামীমা আক্তার খানমের প্রশ্নের লিখিত জবাবে তিনি জানান, চলমান এই কার্যক্রমের আওতায় ২০১৮ সালের ২১শে নভেম্বর থেকে এ পর্যন্ত গুজব সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়কে গুজব বলে নিশ্চিত করে মোট ১৮টি তথ্যবিবরণী জারি করা হয়েছে।

পাশাপাশি গুজব বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে রেডিও টেলিভিশনে স্পট এবং টিভিসি নিয়মিত প্রচার করা হচ্ছে। তথ্য মন্ত্রণালয় তার অধীনস্থ দপ্তরগুলো গুজব প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে সমন্বিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মন্ত্রী জানান, সারাদেশে গুজব ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রুখতে এবং এর বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে টেলিভিশনে জনসচেনতামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করা হচ্ছে।
এছাড়া বাংলাদেশ বেতারের ১৪টি আঞ্চলিক কেন্দ্র ও বিশেষায়িত ইউনিটসমূহ থেকে নিয়মিতভাবে গুজব ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রুখতে বিভিন্নভাবে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান ঘোষণা, সাক্ষাতকার, স্লোগাণ ইত্যাদি প্রচার করা হচ্ছে।

এছাড়াও তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সকল কমিউনিটি রেডিও এবং বাণিজ্যিক এফএম রেডিও থেকেও প্রচারিত হচ্ছে। জাতীয় পার্টির মো. ফখরুল ইমামের প্রশ্নের লিখিত জবাবে ড. হাছান মাহমুদ জানান, তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী জনগণের চাহিদা মোতাবেক তথ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে তথ্য কমিশনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিতকরণের জন্য একটি প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদনের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি জানান, তথ্য কমিশনের ভবন নির্মাণ প্রকল্প চলমান রয়েছে। ভবন নির্মাণে ডিপিপি’র প্রাক্কলিত ব্যয় ৭৫ কোটি ৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। তথ্য কমিশনের ভবন নির্মিত হলে জনগণের তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে এবং তথ্য কমিশনে অভিযোগ ও রিট সংক্রান্ত কার্যাদি সম্পন্নকরণে কর্মপরিবেশ সৃষ্টি হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর