× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

করোনায় মৃত্যু ২০০০ ছাড়ালো /সিঙ্গাপুরে আক্রান্ত বাংলাদেশি সংকটাপন্ন

প্রথম পাতা

মানবজমিন ডেস্ক
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার

সিঙ্গাপুরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এক বাংলাদেশির অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার অবস্থাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ‘অত্যন্ত আশঙ্কাজনক’ বলে বর্ণনা করেছেন। বলেছেন, তাকে ওষুধ দেয়া হচ্ছে। কিন্তু সেই ওষুধে কোনো সাড়া মিলছে না। বুধবার সকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে টেলিফোনে একথা জানিয়েছেন সিঙ্গাপুরের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ভিভিয়েন বালাকৃষ্ণাণ। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা ইউএনবি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার পর সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশি ওই নাগরিকের সর্বোচ্চ যত্ন করছে সিঙ্গাপুর সরকার। তাকে সর্বোচ্চ মেডিকেল সেবা দেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, আক্রান্ত ওই বাংলাদেশির বয়স ৩৯ বছর। তিনি শ্বাসযন্ত্রের এবং কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। এর আগে তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। তাকে গত ১৩ দিন রাখা হয়েছে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউতে। একে মোমেন বলেছেন, সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ওই বাংলাদেশিকে যে ওষুধ দেয়া হচ্ছে তাতে তিনি সাড়া দিচ্ছেন না। এ কথার অর্থ হলো ওষুধে কোনো কাজ হচ্ছে না। তিনি আরো জানান, সিঙ্গাপুরে অবস্থানরত বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের প্রতি খুব বেশি সংবেদনশীল ও সহযোগিতা করছে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ। আক্রান্ত বাংলাদেশিদের চিকিৎসার সব খরচ বহন করছে দেশটির সরকার। সিঙ্গাপুর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, সেখানে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫ জন বাংলাদেশি।
এদিকে, সবশেষ পাওয়া খবরে জানা গেছে, করোনা ভাইরাসে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২০০০ ছাড়িয়ে গেছে। তবে দ্বিতীয় দিনের মতো চীনে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। এরই মধ্যে গতকাল বুধবার জাপানের ইয়োকোহামা বন্দরে নোঙর করে রাখা ডায়মন্ড প্রিন্সেস জাহাজ থেকে প্রায় ৫০০ যাত্রীকে নামিয়ে আনা হচ্ছে। ওই জাহাজের একজন যাত্রীকে হংকংয়ে পরীক্ষা করার পর তার দেহে করোনা ভাইরাস পাওয়া যায়। এরপর ৩রা ফেব্রুয়ারি থেকে জাহাজটিকে কোয়ারেন্টাইন করে রাখা হয়েছিল। চীনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশন বলেছে ২৯শে জানুয়ারির পর নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা মঙ্গলবার ছিল সবচেয়ে কম। এ সংখ্যা ১৭৪৯। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে কমপক্ষে ৭৪০০০। মোট মারা গেছেন ২০০৪ জন। এর মধ্যে চীনের বাইরে মারা গেছেন ৬ জন। গতকাল বুধবার হংকংয়ে মারা গেছেন একজন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর