× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অ্যাগারের হ্যাটট্রিকে স্মৃতিতে তাজা বাংলাদেশ

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম হ্যাটট্রিকটি একজন অস্ট্রেলিয়ান বোলারের। আর শুক্রবার রাতে জোহানেসবার্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় বোলার হিসেবে হ্যাটট্রিকের কীর্তি গড়েছেন অ্যাশটন অ্যাগার। ক্রিকেটের সংক্ষপ্ত সংষ্করণে এটি ১৩তম হ্যাটট্রিক। টি-টোয়েন্টির প্রথম হ্যাটট্রিকটি আসে ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে। দক্ষিণ আফ্রিকারই কেপটাউনে বাংলাদেশের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছিলেন অজি পেসার ব্রেট লি। টানা তিন বলে তিনি সাজঘরে ফেরান সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা আর অলক কাপালিকে। আর শুক্রবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টানা তিন বলে উইকেট নিয়ে ১২ বছর পর ব্রেট লি’র পাশে নাম লেখালেন অ্যাশটন অ্যাগার। জোহানেসবার্গে আগে ব্যাটিং শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ পৌঁছে ১৯৬/৬-এ।
অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে ব্যাক্তিগত অর্ধশতক নেই। সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন স্টিভেন স্মিথ। অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চের ব্যাট থেকে আসে ৪২ রান। জবাবে  ঘরের মাঠে নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসের সর্বনিন্ম স্কোর গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। লেজেগোবরে ব্যাটিংয়ে ৮৯ রানেই অলআউট হয় স্বাগতিকরা। ম্যাচটি হারে ১০৭ রানের বিশাল ব্যবধানে। ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ৪ ওভারের স্পেলে ২৪ রান খরচায় অ্যাগার একাই নেন ৫ উইকেট। শেষের ৬ উইকেটের ৫টিই তুলে নেন এ অজি বাঁহাতি স্পিনার। ৪০ রানে ৪ উইকেট হারানো দক্ষিণ আফ্রিকার আশা হয়ে ক্রিজে ছিলেন ফাফ ডু প্লেসি। সেই ডু প্লেসিকে দিয়ে শুরু অ্যাগারের। ইনিংসের অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে অফ সাইডে তুলে মেরেছিলেন ডু প্লেসি, বাউন্ডারিতে ক্যাচ লুফে নেন কেন রিচার্ডসন। পরের বলে আন্দেলো ফেহলুখায়োকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন অ্যাগার। আর ওভারের ষষ্ঠ বলে ডেল স্টেইনকে সাজঘরে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন তিনি। স্টেইনের দেয়া ক্যাচ স্লিপে দাঁড়িয়ে দারুণভাবে তালুবন্দী করেন ফিঞ্চ। পরে অ্যাগার তুলে নেন ভ্যান বিলিয়ন ও লুঙ্গি এনগিডির উইকেট।
এর আগে ব্যাট হাতেও ঝড় তোলেন অ্যাশটন অ্যাগার। সাত নম্বরে খেলতে নেমে ৯ বলে অপরাজিত ২০ রান করেন তিনি। আর খেলা শেষে ম্যাচসেরার পুরস্কার ওঠে অ্যাগারের হাতেই।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর